...........................................shyamalsoft copywrite সুরক্ষিত

[মেগাপোস্ট] এবার উইন্ডোজ এক্সপি চলবে আরও দুর্দান্ত এবং রকেটের গতিতে,না পড়লে গ্রেট মিস

Shyamalsoft

 

[মেগাপোস্ট]

এবার উইন্ডোজ এক্সপি চলবে আরও দুর্দান্ত এবং রকেটের গতিতে[৭/৮ এও কাজ করতে পারে] কোন সফট ছাড়াই,না পড়লে গ্রেট মিস

আমরা অধিকাংশই ভাল পারফর্মেন্স পেতে উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করি। কিন্তু ধিরে ধিরে এক সময় এটি-ও স্লো হয় বেশি সফট ইন্সটলেশন  এর কারণে বা অন্য কোন কারণে। কিন্তু কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে মুহুরতেই এটি রকেটের গতিতে চলবে। সেই দুর্দান্ত আর কিলার টিপস পেতে সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ুন।আপনার এক্সপিসক্রিয় পিসি'র স্পিড বাড়বে গ্যারেন্টেড!!

 

এক

আপনার পিসি'র সকল ড্রাইভ এনটিএফএস বা New Technology File System এ রূপান্তর করুন। আপনার হার্ড ড্রাইভ যদি ফ্যাট ৩২ বা ফ্যাট ১৬ ফরমেট এ থাকে তাহলে আপনি এনটিএফএস এ রূপান্তর করে যথেষ্ট ভাল পারফরমেন্স পেতে পারেন।
NTFS এ রূপান্তর করতে Windows key আর R একসাথে চাপুন। রান চালু হলে "CONVERT C: /FS:NTFS" [উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়া] লিখুন আর Enter চাপুন। তারপর নির্দেশনা অনুসরণ করুন ।

দুই

আপনার পিসি থেকে Spyware এবং Malware দূর করুন। ইন্টারনেট জগতে অজস্র স্পাইওয়্যার ছড়িয়ে আছে , যেগুলোর অধিকাংশই ফ্রী সফটওয়্যার এর সাথে আমাদের পিসি তে চলে আসে। এই স্পাইওয়্যার এবং Malware পিসি কে স্লো করার জন্য বিখ্যাত। তাই Spybot Search & Destroy  বা অন্য কোন স্পাইওয়্যার রেমুভাল সফট ব্যবহার করে স্পাইওয়্যার দূর করুন।
আর Malware দূর করতে ব্যবহার করুন Malware Bytes নামের সফটটি যদিও এটি টাকা দিয়ে কিনতে হয়। কিন্তু আমি আপনাদের জন্য এটির সিরিয়াল সহ শেয়ার করছি।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPC1OxN1bhD9IjThz0LI8Krtl5-b2nveoat-v4QOi0IhbtbvIL2IF65iOOANRlpyZgYxGnMWYcfzJe2e_SRFgp-NfZNT43X54G-lB8zGjqfleZNdNP9Oby6oMD3SI8X5Vu98Qdu6UcVLZY/s200/download.jpg

 

 Serial No. - XACJ-HK4N-N7BQ-HHK6

Product ID -  4CR59

সফটটি ডাউনলোড করে কী দিয়ে PROFESSIONAL করে ফুল স্ক্যান করুন, তারপর Malware গুল ডিলিট করুন।

তিন

ইন্ডেক্সিং সার্ভিস ডিযেবল করুন।  ডিযেবল করতে My Computer এ গিয়ে যে কোন হার্ড ড্রাইভ এ রাইট ক্লিক করুন তারপর Properties এ যান। তারপর এই লিখা "Allow indexing service to index this hard drive for faster searching" এর পাশের টিক তুলে দিন। তারপর ওকে করুন। প্রসেস টি শেষ হতে একটু সময় লাগবে।

চার

আপনার উইন্ডোজ এক্সপি''র ভিযুয়াল ইফেক্ট কমিইয়ে দিন । এর জন্যঃ
My Computer-->Right Click on it--->>Advanced-->>Click on first "Settings"-->>Click on Adjust for best Performance-->>Apply
 

 

পাঁচ

ফোল্ডার ব্রাউজিং এর স্পিড বাড়াতে ঃ-
Go to My Computer > Tools menu > Folder Options > View tab. Uncheck "Automatically search for network folders and printers" and "Launch folders in a separate process". 


Click Apply, then click OK.

ছয়

menus তাড়াতাড়ি লোড করাতেঃ- Windows key + R চাপুন, তারপর লিখুন "regedit" এবং Enter চাপুন। এরপর "HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Desktop" এ যান এবং "MenuShowDelay" তে ক্লিক করে ১০০ করে দিন শেষে Enter চাপুন।

সাত

Unnecessary Service Disable করে দিন। উইন্ডোজ এক্সপি তে এরকম অনেক সার্ভিস থাকে যেগুলোর কোন ব্যবহার আমরা করি না, কিন্তু এগুল Load হয়ে আমাদের পিসি'র র‍্যাম নষ্ট করে ।তাই এগুল অক্ষম বা Disable করাই ভাল।
Disable করতে Windows logo key+ R চাপুন। তারপর লিখুন services.msc । তারপর নিচের সার্ভিস গুলতে ক্লিক করে Start Up Type এ  Disable করে দিন
নিচের  Service গুল Disable করুন।
 Alerter, Clipbook, Computer Browser, Distributed Link Tracking Client, Indexing Service, IPSEC Services, Messenger, Netmeeting Remote Desktop Sharing, Portable Media Serial Number, Remote Desktop Help Session Manager, Remote Procedure Call Locator, Remote Registry, Secondary Logon, , SSDP Discovery Service, Telnet, TCP/IP NetBIOS Helper, Upload Manager, Universal Plug and Play Device Host, Windows Time।

আট

উইন্ডোজ এক্সপি' বুট টাইম Improve করতে প্রথমে Windows logo key+R চাপুন। তারপর regedit লিখে Enter করুন। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Dfrg\BootOptimizeFunction এ যান এবং ডান পাশের লিস্ট থেকে Enable খুঁজে বের করুন। তারপর সেখানে ডাবল ক্লিক করে ভ্যালু "Y" করে দিন।
এবার আবারও Run ওপেন করে লিখুন "msconfig" তারপর ওকে করুন। এবার Startup এ ক্লিক করুন। তারপর অপ্রয়োজনীয় আইটেম এর পাশের টিক তুলে দিন

নয়

এক্সপি'র শাট ডাউন টাইম কমাতে Run অপেন করে লিখুন regedit তারপর HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Desktop তে যান এবং ডান পাশে WaitToKillAppTimeout খুঁজে ভ্যালু 1000 করে দিন। এবার HungAppTimeout  খুঁজে ভ্যালু 1000 করে দিন, তারপর "HKEY_LOCAL_MACHINE\System\CurrentControlSet\Control" এ  গিয়ে ডান পাশেWaitToKillAppTimeout খুঁজে ভ্যালু 1000 করে দিন।

দশ

আপনার কম্পিউটারের ওয়ালপেপার রিমুভ করুন। তা করতেঃ- ডেক্সটপ এ রাইট ক্লিক করে Properties এ গিয়ে Desktop Tab এ ক্লিক করুন। তারপর ওয়ালপেপার এর সরব প্রথম টা অর্থাৎ None Select করুন, তারপর Apply করুন।

 

এগার

CTRL+ALT+Delete চাপুন তারপর Process এ ক্লিক করুন এবং Explorer খুঁজে বের করুন। সেটিতে রাইট ক্লিক করে Set Pririty "Realtime" করে দিন । দেখুন আপনার পিসি রকেট এর গতিতে চলে কিনা!
যারা এই ১১টা পয়েন্ট ঠিক মত অনুসরণ করে কাজ করেছেন, তারা নিশ্চয় পিসি' র পারফর্মেন্স এর পরিবর্তন টা বুঝতে পারছেন।। 


এবার আসলেই পিসি রকেটের গতিতেই চলবে !
যদি কোন সমস্যা হয় টিউমেন্ট বক্স তো আছেই!

Computer রের C ড্রাইভ তথা সিস্টেমের পুরো Backup রাখুন

Computer রের C ড্রাইভ তথা সিস্টেমের পুরো Backup রাখুন
Shyamalsoft

Computer রের C ড্রাইভ তথা সিস্টেমের পুরো Backup রাখু

 সাধারণত আমারা সিষ্টেমের কোন সফটওয়্যার বা ড্রাইভার অন্য যে কোন কিছু ঠিকমত কাজ না করলে বা কোরাপ্ট করলে বা কোন ভাবেই যদি আর কাজ না করে তখন আমাদের সিষ্টেম নতুন করে সেটাপ দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। কিন্তু এভাবে আপনাকে নতুন করে সবকিছু ইন্সটোল করতে হয় যা অনেক সময় সাপেক্ষ । কিন্তু আপনি যদি সিষ্টেমের একটি ব্যাকআপ বা সেডো ইমেজ রেখে দেন তাহলে আপনার অনেক মূল্যবান সময় বাঁচতে পারে। 
তাহলে আসুন শুরু করা যাক -
প্রথমে আপনার পিসির সিস্টেম (এখানে আমি Windows 7-এর ব্যবহার দেখাচ্ছি) ইন্সটোল করুন এবং বাকি যে সকল সফটওয়্যার, ড্রাইভার মোটকথা আপনার পিসিতে যা যা লাগবে সব ইনস্টোল করুন। এরপর স্টেপ বাই স্টেপ আমার দেওয়া নীচের ছবিগুলো অনুসরন করুন।

প্রথমে আমি Image Backup রাখার পদ্ধতি দেখাচ্ছি –

চিত্র – 1 

Control Panel ত সবাই চিনেন, ত ওখানে যাওয়ার পর Back up your computer-এ ক্লিক করুন।



চিত্র – 2 

Back up or restore your file এ অপশনটি আসলে এখান Back up now-এ ক্লিক করুন।




চিত্র – 3

Select where you want to save your backup এ অপশনটি হচ্ছে আপনি কোন ড্রাইভে আপনার  Image Back up রাখবেন সিটি সিলেক্ট করতে বলছে। যেমন আমি F ড্রাইভ সিলেক্ট করেছি। এখানে একটা বিষয় বলে রাখা দরকার সেটা হলো আপনি যে ড্রাইভই সিলেক্ট করেননা (C ড্রাইভ বাদে) কেন সেখানে মোটামুটি 30-50GB জায়গা ফাঁকা থাকতে হবে। যাইহোক এবার Next –এ ক্লিক করুন।



চিত্র – 4

অপশনটি আপনি Windows-এর উপরেই ছেড়ে দিন শুধু Next –এ ক্লিক করুন।


চিত্র – 5

এখানে Save settings and exit উপরে ক্লিক করুন।


 
চিত্র – 6

আপনাকে শেষবারের মত কনফার্ম হতে বলছে। শুধু Back up now –এ ক্লিক করুন।



চিত্র – 7

আপনার Windows Back up  শুরু হয়ে গেছে, সম্পুর্ন Back up  নিতে 20-40 মিনিট সময় হয়ত লাগতে পরে। এটা নির্ভর করে আপনার পিসির হার্ডওয়া্রের পারফরমেন্সের উপর এবং আপনি কতগুলো সফটওয়্যার ও ড্রাইভার ইনস্টোল করেছেন তার উপর। কাজ শেষ হলে নিচের কনফারমেশন বক্সটি আসবে এখান থেকে Close বাটনে ক্লিক করে বের হয়ে যান। ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটারের সিস্টেমের শ্যাডো ব্যাকআপ। এরপর দেখাব কিভাবে এই Back up থেকে System Restore করতে হয়।




System Restore করার পদ্ধতিঃ

চিত্র – 1 

উপুরে দেখানো চিত্র-1 এর মত এখানেও Control Panel -এ যান এবং Back up your computer-এ ক্লিক করুন।
 



চিত্র – 2 

এবার এখান থেকে Recover system settings or your computer -এ ক্লিক করুন।



চিত্র – 3

 এখান থেকে Advanced recovery methods –এই অপশনে ক্লিক করুন।


চিত্র –4

এখান থেকে Use a system image you created earlier to recover your computer –এই অপশনে সিলেক্ট করুন।



চিত্র – 5 

এখান থেকে Restart –এই বক্সে ক্লিক করুন।



চিত্র – 6 

পিসি Restart হওয়ার পর এই অপশনটিই প্রথম আপনার সামনে আসবে। কোন কিছু পরিবর্তন না করে Next-এ ক্লিক করুন।




চিত্র – 7 

এখানে আপনার পিসিতে যদি Password দেওয়া থাকে তবে সেটা দিয়ে OK করুন।


চিত্র – 8 

খানে থেকে System Image Recovery এই অপশনটি সিলেক্ট করুন।




চিত্র – 9 

Select a system image backup এই অপশনটি সাধারনত ডিফল্টভাবে আপনার ব্যাকআপ হওয়া ফাইলগুলির লোকেশন খোঁজে নিবে। তাই কোন কিছু পরিবর্তন না করে Next-এ ক্লিক করুন।



চিত্র – 10 

এখানে কোন কিছু পরিবর্তন না করে Next-এ ক্লিক করুন।




চিত্র – 11 

শুধু Finish-এ ক্লিক করুন।


চিত্র – 12 

এখানে আপনার ব্যাকআপ হওয়া ডাটা সিস্টেম ড্রাইভে রেস্টোর হবে তাই আপনাকে চুড়ান্ত ভাবে নিশ্চিত হতে বলছে। Yes-এ ক্লিক করুন।




এখন আপনার পিসিতে ব্যাকআপ হওয়া ডাটাগুলো রেস্টোর হতে থাকবে। একটু ধৈর্য্য দরে অপেক্ষা করুন, এখানেও ব্যাকআপ হওয়ার সময় যতটা সময় নিয়েছিল প্রায় অনুরুপ সময়ই লাগবে। ব্যাস হয়ে গেল Image Restore, আপনি পিসির একেবারে নতুন একটি অপারেটিং সিস্টেম (সাথে সফটওয়্যার ও ড্রাইভার) পেয়ে গেলেন কোন ইনস্টোলেশনের ঝামেলা ছাড়াই।















পেন ড্রাইভ থেকে ইনস্টল করুন উইন্ডোজ সেভেন সহজ পদ্বতিতে

 পেন ড্রাইভ থেকে ইনস্টল করুন উইন্ডোজ সেভেন সহজ পদ্বতিতে
Shyamalsoft

 পেন ড্রাইভ থেকে ইনস্টল করুন উইন্ডোজ সেভেন সহজ পদ্বতিতে


যারা পেন ড্রাইভ থেকে উইন্ডোজ (সেভেন/ ভিস্তা) সেট আপ দিতে চান তাদের জন্য এই পোস্ট অনেক কাজে লাগবে। কোন কারনে কম্পিউটার বিশেষ করে ল্যাপটপের সিডি/ডিভিডি রম নষ্ট হলে কিংবা নেটবুকে (যাতে সিডি/ডিভিডি রম নেই) নতুন করে উইন্ডোজ (সেভেন অথবা ভিস্তা) সেটআপ দিতে চাইলে নিচের পদ্ধতিটি আপনার কাজে আসবে বলে আশা করি।সুতরাং আসুন দেখে নেই কিভাবে কাজটি করতে হবে।

এজন্য আপনার যা যা দরকার হবেঃ-

১। একটি ইউএসবি/ পেন ড্রাইভ (কমপক্ষে ৪ গিগাবাইট)।


২। উইন্ডোজ ৭/ভিস্তা ইনস্টলেশন ডিভিডি।


৩।Command prompt সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা।


পদ্ধতিঃ

১। যেকোন ডিভিডি ড্রাইভে উইন্ডোজ ৭/ভিস্তা ইনস্টলেশন ডিভিডি ঢুকিয়ে “Boot” ফোল্ডার খুঁজে বের করুন। “Boot” ফোল্ডার থেকে “bootsect.exe” ফাইলটি কপি করে আপনার হার্ড ডিস্কের যেকোন ড্রাই্ভে (ধরা যাক D ড্রাইভে) পেস্ট করুন ( কোন ফোল্ডারে নয়, D ড্রাইভের রুটে পেস্ট করুন)।

২। এবার আপনার পেন ড্রাইভটি NTFS ফরম্যাটে ফরম্যাট করুন।

৩। Start Menu থেকে Command prompt এর রাইট বাটনে ক্লিক করে “Run as administrator” হিসেবে চালু করুন।

৪। Command prompt এ D: লিখে এন্টার চাপুন (এতে আপনার হার্ড ড্রাইভের D ড্রাইভের রুট ফোল্ডারে চলে যাবেন)।

৫। এবার bootsect.exe/nt60 H: লিখে এন্টার চাপুন (যেখানে G হল আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার)
এতে আপনার পেনড্রাইভে bootmgr code আপডেট হবে।

 ….ব্যস, তৈরি হয়ে গেল আপনার বুটেবল ইউএসবি/পেন ড্রাইভ।

৬। এখন উইন্ডোজ ইন্সটলেশন ডিভিডির সব ফাইল কপি করুন আপনার পেনড্রাইভে।

৭। কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং বায়োস থেকে boot priority হিসেবে আপনার ইউএসবি/পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।

৮। উইন্ডোজ ইন্সটল করুন কোন ঝামেলা ছাড়াই এবং তুলনামুলক কম সময়ে।



পদ্ধতি 10000000% কার্যকর এবং পরীক্ষিত।

কমপিউটারকে ম্যালওয়্যার, হ্যাকার ও অন্যান্য আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে – উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি

কমপিউটারকে ম্যালওয়্যার, হ্যাকার ও অন্যান্য আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে – উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি
Shyamalsoft

কমপিউটারকে ম্যালওয়্যার, হ্যাকার ও অন্যান্য আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে – উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি



মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেম মাইক্রোসফটের অন্যান্য ভার্সনের তুলনায় অধিক সিকিউরিটি ফিচারসমৃদ্ধ। এতে এমন কিছু ফিচার যুক্ত করা হয়েছে, যা আপনার কমপিউটারকে ম্যালওয়্যার, হ্যাকার ও অন্যান্য আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হবে। এ ধরনের সুবিধা পাওয়ার জন্য প্রথমেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে একটি অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করে আপডেট করে নিতে হবে এবং উইন্ডোজ ৭-এর বেশ কিছু ফিচার অ্যানাবল করে নিতে হবে। নিচে বেশ কিছু ফিচার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা আপনার কমপিউটারের সিকিউরিটি লেভেলকে বাড়াতে সাহায্য করবে।

ধাপ-১ :
 
যেকোনো কমপিউটারকে সুরক্ষিত করার জন্য প্রথম, যা প্রয়োজন তা হচ্ছে ভালো মানের একটি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করা। প্রয়োজনে উইন্ডোজ ৭-কে আপগ্রেড করে নিন। আপগ্রেড করার পর স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চে Network টাইপ করে এন্টার চাপুন। Network and Sharing Center-এ ক্লিক করে নেটওয়ার্ক কানেকশনকে অ্যানাবল করে নিন। এবার কমপিউটারে ভালোমানের যেকোনো অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টল করে আপডেট করে নিন।


ধাপ-২ :

Network and Sharing Center-এর নিচের দিকে উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল লিঙ্কে ক্লিক করুন। অথবা Windows Firewall State কে অ্যানাবল করে নিন। যখন আপনি ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হবেন, তখন কোনো হ্যাকার আপনার কমপিউটারে অ্যাকসেস করতে চাইলে ফায়ারওয়াল তা প্রতিহত করবে।


ধাপ-৩ :
মাইক্রোসফট প্রতিনিয়ত সিকিউরিটি প্যাচ ইন্টারনেটে ছাড়ছে। তাই আপনার উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি বাড়ানোর জন্য আপডেটেড সিকিউরিটি প্যাচ ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন।

ধাপ-৪ :

উইন্ডোজ ৭, উইন্ডোজ ভিসতার ইউজার অ্যাকাউন্ট কন্ট্রোলকে (UAC) পরিবর্তন করেছে। ফলে বিভিন্ন ধরনের এরর পেলে এ অপারেটিং সিস্টেম উপেক্ষা করে যায়। এতে কমপিউটারের সিকিউরিটি লেভেল অনেকাংশ কমে যায়। UACকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চে UAC টাইপ করে এন্টার চাপুন। Change User Account Control সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এখানে স্লাইডারকে উপরের দিকে নিয়ে ‘Always notify’ হিসেবে সেট করে ওকে বাটনে ক্লিক করুন। এতে প্রতিক্ষেত্রে যেকোনো এরর মেসেজ পেলেই মেসেজ দেখাবে।







ধাপ-৫ :
  ম্যালওয়্যার ডিটেকশনের জন্য উইন্ডোজ ডিফেন্ডার উইন্ডোজ ৭-এর সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। আপনি যদি কোনো অ্যান্টিভাইরাস টুল ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে একে ইনস্টল করার প্রয়োজন নেই। তবে অন্য কোনো অ্যান্টিভাইরাস না থাকলে ডিফেন্ডারকে অ্যানাবল করে আপডেট করে নিন। আপডেট করার জন্য স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চে Defender টাইপ করে এন্টার চাপলে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার লিঙ্ক খুলবে। এখানে চেক ফর আপডেট-এ ক্লিক করে উইন্ডোজ ডিফেন্ডারকে আপ-টু-ডেট করে নিন।

ধাপ-৬ :

আপনার পরিবারের শিশুদের রক্ষা করার জন্য উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমে Parental Controls System ফিচারটি যুক্ত করে নিতে পারেন। সাধারণত উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের সাথে Parental Control System, মেসেঞ্জার, মেইল, ফটো গ্যালারি, মুভি মেকার বিল্টইন নেই। তবে এগুলো ইন্টারনেট হতে ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে পারেন। ডাউনলোড করার জন্য স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চে Live টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন। Go Online to get Windows Live Essentials link-এ ক্লিক করুন। http://download.live.com থেকে একটি উইন্ডো প্রদর্শিত হবে। Download লিঙ্কে ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় ফিচার ডাউনলোড করে নিন।

ধাপ-৭ :

কমপিউটারে উইন্ডোজ লাইভের সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনস্টল করার জন্য ক্লিক করুন। এতে যে উইন্ডো প্রদর্শিত হবে এখানে Family Safety বক্সে ক্লিক করুন এবং অন্য যেসব ফিচার আপনার প্রয়োজন তাতে ক্লিক করে ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া শুরু করুন। ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করে সার্চে Family লিখে এন্টার চাপুন। এখানে Family Safety Link-এ ক্লিক করুন। আপনার উইন্ডোজ লাইভ আইডি দিয়ে লগইন করুন। লাইভ আইডি না থাকলে সাইনআপ করে আইডি দিয়ে লগইন করুন। এবার উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট থেকে ঠিক করে দিন কী ধরনের সিকিউরিটি বা রেস্ট্রিকশন সেট করতে চাচ্ছেন বা ফ্যামিলি অ্যাকাউন্ট মনিটরিং করতে চাচ্ছেন।




ধাপ-৮ :

উইন্ডোজ ৭-এ ইতোমধ্যে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮ ব্যবহার করা যাচ্ছে। এবার সিকিউরিটির জন্য ওয়েব ব্রাউজারকে কনফিগার করে নিতে হবে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮ খুলুন। ALT কী-তে প্রেস করে টুল হতে Smart Screen Filter সিলেক্ট করে একে অ্যানাবল করুন। আবার ALT কী-তে প্রেস করে টুল থেকে ইন্টারনেট অপশনে ক্লিক করুন। এখন সিকিউরিটি ট্যাবে ক্লিক করুন। Enable Protected Mode সিলেক্ট করে দিন। এতে কোনো ম্যালিসিয়াস সাইট জোর করে কোনো স্পাইওয়্যার আপনার কমপিউটারে ডাউনলোড করাতে চাইলে আপনাকে পপ-আপ মেসেজে তা দেখাবে। এবার Privacy ট্যাবে ক্লিক করে Pop-up Blocker অ্যানাবল করে নিন।




 উপরের ধাপগুলো অনুসরণ করে উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য বেশ কিছু প্রটেকশন নিতে পারছেন। কমপিউটারের সিকিউরিটির লেভেল আরো বাড়ানোর জন্য ব্যাকআপ পদ্ধতিটি এনাবল করতে হবে। আগের তুলনায় ব্যাকআপ পদ্ধতি উইন্ডোজ ৭-এ সহজ করা হয়েছে। এর জন্য স্টার্টে ক্লিক করে সার্চে Backup টাইপ করে এন্টার চাপুন। Backup and Restore লিঙ্কে ক্লিক করুন। ব্যাকআপে ক্লিক করুন। যে ড্রাইভকে ব্যাকআপ রাখতে চাচ্ছেন তাতে ক্লিক করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করে Let Windows Choose অপশনটি সিলেক্ট করলে উক্ত ড্রাইভের সব ডাটা ব্যাকআপ হবে। আর নির্দিষ্ট কিছু ফাইল ব্যাকআপ নেয়ার জন্য Let me choose অপশনে ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলসমূহ সিলেক্ট করে দিন। এবার নেক্সট বাটনে ক্লিক করে ব্যাকআপ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করুন। একবার ব্যাকআপ হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিডিউলভিত্তিক ব্যাকআপ পদ্ধতি সিলেক্ট হয়ে যাবে, যা পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডাটা ব্যাকআপ হতে থাকবে।


Hurry আজীবন ব্যবহার করুন ESET Smart Security/ESET NOD32 এর যে কোন Version,আর মুক্তি পান Username & password খোঁজার ঝামেলা থেকে…

Hurry আজীবন ব্যবহার করুন ESET Smart Security/ESET NOD32 এর যে কোন Version,আর মুক্তি পান Username & password খোঁজার ঝামেলা থেকে…
Shyamalsoft

আজীবন ব্যবহার করুন ESET Smart Security/ESET NOD32 এর যে কোন Version,আর মুক্তি পান Username & password খোঁজার ঝামেলা থেকে…

 

বিশ্ববিখ্যাত এন্টিভাইরাস ESET NOD32 নিয়ে বলার কিছু নেই। যারা  আগে ব্যবহার করেছেন তারা জানেন এর  মজা কতটা । এটি PC কে slow করে না। যাই হোক যাদের ESET Smart Security নেই তারা নিচের Link থেকে free version টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন আর যদি আপনার অন্য কোন Version  থেকে থাকে যেমন ESET Smart Security 4/ESET Smart Security 5/ESET Smart Security 6 তাতেও কাজ হবে....


তবে আমি ESET Smart Security 7  (Beta) কে সফল ভাবে Life time Activate করতে পেরেছি, আশা করি আপনারাও পারবেন। এর জন্য ESET PRODUCT ACTIVATOR File টি  লাগবে যা আমি Mediafire a Upload করেছি  নিচের link থেকে download করে নিন....



১. প্রথমে আপনার PC তে যদি ESET NOD32 ইষ্টল দেওয়া থাকে তা আনইষ্টল করে নতুন করে ইষ্টল করুন এবং PC Restart  দিন।
২. ESET NOD32 টি অপেন করে আ্যডভান্স সেটআপ এ যান। আ্যডভান্স সেটআপ এ যাওয়ার জন্য F5 চাপুন। তার পর  Advance setup > computer> HIPS > Disable self-defense মানে Enable self-defense এর টিক চিহ্ন টি তুলে দেন।

 

 
৩. এখন ESET NOD32 এর Setup Option এ যান এবং Personal firewall ও Webaccess protection এ দুটো  Disable for 1 hour  করে  দিন।

 ৪. এবার আপার কম্পিউটারে নেট Connect করে ESET PRODUCT ACTIVATOR.RAR  টি Extract করে File টি Open করুন। তারপর ACTIVATE Option টিতে Click করুন । এ সময় আপনার কম্পিউটারটি Restart  হতে পারে।

 

৫. Restart হলে পুনোরায় ৪ নং ‍এ বর্নিত কাজটি করুন [বি:দ্র্: কম্পিউটারে নেট Connect থাকতে হবে Must]
৬. সর্বশেষ  সব কিছু ঠিকঠাক ভাবে করতে পারলে ESET NOD32 টি আপডেট হতে শুরু করবে। এখন ধৈর্য সহকারে আপডেট হওযা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।


 ৭. আপডেট হয়ে গেলে উপভোগ করুন $89.99 মূল্যের ESET Smart Security আজীবনের জন্য Free তে......

  

○ ধন্যবাদ সবাইকে। সকলের দোয়া কামনা করছি । আর কোন সমস্য হলে আমাকে  জানাবেন। কোন ভুল হলে ক্ষমাশোলভ দৃষ্টিতে দেখবেন ও আর একটা কথা কাজ হলে কমেন্ট এ জানাতে ভুলবেন না।

 

 

 

কিভাবে চালাবেন সিডি/ডিভিডি ডিস্ক বা রম ছাড়াও কোন গেমস বা ডিকশনারী বা লার্নিং সিডি

কিভাবে চালাবেন  সিডি/ডিভিডি ডিস্ক বা রম ছাড়াও কোন গেমস বা ডিকশনারী বা লার্নিং সিডি
Shyamalsoft

কিভাবে চালাবেন  সিডি/ডিভিডি ডিস্ক বা রম ছাড়াও কোন গেমস বা ডিকশনারী বা লার্নিং সিডি  


আপনারা অনেকেই জানেন যে Magic ISO maker কি এবং এটা দিয়ে কি কাজ করা যায় এবং Magic Disc দিয়ে কি কাজ করা যায়।যারা জানেন না বা জানেন হয়তো ভুলে গেছেন তাদের জন্যই এই টিউন। যাক কাজের কথায় আসি। Magic ISO maker হচ্ছে কোন সিডি/ডিভিডির হুবহু ইমেজ তৈরী করে তা আপনার পিসিতে সংরক্ষন করে রাখার জন্য। যা পরবর্তীতে আপনি ইচ্ছে করলে সিডি/ডিভিডিতে রাইট করতে পারবেন বা ভার্চুয়াল সিডি রম দিয়ে সিডি/ডিভিডি ডিস্ক এর মতই সিডি/ডিভিডি ডিস্ক এবং সিডি/ডিভিডি রম ছাড়াই তা ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন কিছু গেমস আছে যা আপনি খেলতে চান তাহলে গেমসটি ইন্সটলেশনের পরও সিডি/ডিভিডিটি অবশ্যই সিডি/ডিভিডি রম এ প্রবেশ করিয়ে গেমটি রান করাতে হবে তাছাড়া ডিকশনারী এবং কিছু কিছু লার্নিং সিডিওে আছে যেমন প্রিন্স মাহমুদ ভাইয়ের ইংলিশ লার্নিং সফটওয়ারটি। এরকম আরো অনেক Software আছে যা দিয়ে আমরা ISO ইমেজ তৈরী করতে পারবো।আর Magic Disc এর কাজ হলো Magic ISO maker  বা অন্য যেকোন Software দিয়ে তৈরীকরা ইমেজকে আসল সিডি/ডিভিডি এর মতই সিডি/ডিভিডি ডিস্ক এবং সিডি/ডিভিডি রম ছাড়াই তা Read করা। Virtual Drive দিয়েও এই একই কাজ করা যায়। হয়তো অন্য কোন Software দিয়েও এই একই কাজ করা যায় যা আমার জানা নাই।তবে আমার পছন্দ Magic ISO Maker & Magic Disc কারন এই দুটি সফটওয়ারের সাইজ খুব ছোট। সফটওয়ার দুটি এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
এখন আমরা দেখবো কিভাবে একটি সিডি/ডিভিডিকে ISO ইমেজ তৈরী করতে হয়। প্রথমে সিডি/ডিভিডিকে ডেস্কটপ/লেপটপের সিডি/ডিভিডি ড্রাইভের ভিতরে প্রবেশ করান।তারপর Magic ISO maker রান করুন। তাহলে চিত্র-১ মত একটি উইন্ডো চালু হবে। 
 
 
 
 প্রথমে  Make CD image file from CDROM. এই আইকনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে চিত্র-২ এর মত আরএকটি নতুন Window চালু হবে। যাদের একাদিক সিডি/ডিভিডি রম ড্রাইভ আছে তারা Source CD/DVD-ROM এ ক্লিক করে যে ড্রাইভে সিডি/ডিভিডি টি প্রবেশ করিয়েছেন তা সিলেক্ট করুন। আর যদি আপনার একটি মাত্র সিডি/ডিভিডি রম থাকে তাহলে সে ডিফলট হিসাবে নিয়ে নিবে। তারপর Output File এ ক্লিক  করে আপনার হার্ডডিস্কের কোথায় সিডি/ডিভিডির ইমেজ ফাইলটি সেভ করে রাখবেন তা সিলেক্ট করুন। তারপর Output format এ ক্লিক করে যে যে ফাইল ফরমেট আপনার পছন্দ তা সিলেক্ট করুন। আমার পছন্দ *.ISO. কেউ ইচ্ছে করেলে তৈরীকৃত ইমেজ ফাইলটিতে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন। সব কাজ ঠিক মত শেষ করলে OK বাটনে সবুজ রংএর টিক চিহ্নটি প্রকাশ পাবে এবং তাতে ক্লিক করুন সাথে সাথেই কাজ শুরু হয়ে যাবে এবং বাকিটুকু আর মনে হয় আমাকে বলে দিতে হবেনা।

এখন আসি Magic Disc এ। আমরা যদি Magic Disc software টি ইন্সটল করি তাহলে আমাদের ডেস্কটপের স্ট্যাটাস বারে একটি আইকন চলে আসবে তাতে মাউসের ডান বাটন এ ক্লিক করলে যে ম্যানু আসবে তাতে একেবারে উপরে Virtual CD/DVD-ROM এ মাউস পয়েন্টার রাখলে আর একটি সাব-ম্যানু বের হবে তাতে মাউস পয়েন্টার রাখলে আরো একটি সাব ম্যানু আসবে যা নিচের ছবির মত দেখাবে।তাতে Mount… ক্লিক করতে হবে। তার পর যে জানালাটি চালু হবে তাতে আপনার কাঙ্খিত ইমেজ ফাইলটির লোকেশন দেখিয়ে দিন এবং Open এ ক্লিক করুন তাহলেই কাজ শেষ।
 
 
 


 অথবা ইমেজ ফাইলটিতে মাউসের রাইট বাটনএ ক্লিক করলে যে ম্যানু আসবে তাতে Magic ISO লিখার উপর মাউস পয়েন্টার রাখলে তাতে আর একটি সাব-ম্যানু বের হবে তাতে প্রথম যে অপশন টি থাকবে তাহল.. Mount*.ISO(এখানে * হল আপনার ইমেজ ফাইলটির নাম) তার উপর মাউস পয়েন্টার রাখলে আর একটি সাব-ম্যানু আসবে আর তহল আর *: No Media (এখানে * হল আপনার ভার্চুয়াল সিডি রমের ড্রাইভ লেটার)এখন এই সাব-ম্যানুতে ক্লিক করলেই আপনার সংরক্ষিত ইমেজটি ভার্চুয়াল সিডি রমে প্রবেশ করবে। 



এখন যদি আপনার গেমস/ডিকসনারী/লার্নিং সিডি/ডিভিডি টি ইন্সটল করতে হয়ে তাহলে ইন্সটল করুন এবং উপভোগ করতে থাকুন আপনার সখের যে কোন গেমস/ডিকসনারী বা অন্য যেকোন সিডি/ডিভিডি ডিস্কি সিডি/ডিভিডি রমে প্রবেশ না করিয়েই। ইমেজ ফাইলটি যখন ভার্চুয়াল সিডি রম থেকে বের করার প্রয়োজন হবে তখন ডেস্কটপের স্ট্যাটাস বারে Magic Disc এর আইকনটিতে মাউসের ডান বাটন এ ক্লিক করলে যে ম্যানু আসবে তাতে একেবারে উপরে Virtual CD/DVD-ROM এ মাউস পয়েন্টার রাখলে আর একটি সাব-ম্যানু বের হবে *: No Media তাতে মাউস পয়েন্টার রাখলে আরো একটি সাব ম্যানু আসবে তাতে ২নং অপশনটিতে (Unmount) ক্লিক করতে হবে।তাহলেই ইমেজটি আপনার ভার্চুয়াল সিডি রমে থেকে বের হয়ে যাবে।


সফটওয়ার টি  ডাউনলোড করতে এইখানে ক্লিক করুন।








বলবেন কথা বাংলায়, হয়ে যাবে লেখা… বাংলাতেই!

Shyamalsoft

 বলবেন কথা বাংলায়, হয়ে যাবে লেখা… বাংলাতেই! (Bangla Speech to Text)




টাইটেল দেখে ভাবতেই পারেন ভুল দেখলেন কিনা। না, আপনি ঠিকই দেখছেন। কলকাতার বাংলা-টেক মিডিয়া এবার তৈরি করল  
Bangla Speech to Text সফটওয়্যার ।

ইংলিশ ভাষার জন্য এমন অনেক সফটওয়্যার থাকলেও বাংলার ভাষার জন্য এর আগে এমন কোন সফটওয়্যার ছিল না।
এই সফটওয়্যারটি ২ ধাপে কাজ করে। প্রথমে এটি আপনার কথাকে ইংলিশ ফনেটিক ফর্ম এ নিয়ে আসে। এরপর সেই ফনেটিক ফর্ম থেকে বাংলা লেখায় রূপান্তর করে।


ব্যাবহার পদ্ধতিঃ

  • সফটওয়্যারটি রান করান।
  • প্রথমে আপনাকে রেজিস্ট্রেশান করতে হবে। আপনার নাম এবং ইমেইল অ্যাড্রেস দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করুন।
  • এরপর আপনার ইমেইল অ্যাড্রেস এ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১টি লাইসেন্স কী আসবে।  ( একটু ধৈর্য ধরুন। আমার লাইসেন্স কী ২ ঘণ্টা পর পেয়েছি )
  • লাইসেন্স কী পাওয়ার পর সফটওয়্যারটির নিচের দিকে লাইসেন্স কী প্রবেশ করান এবং ACTIVATE বাটনটি চাপুন।  (নাম এবং ইমেইল অ্যাড্রেসও উপরে লিখতে হবে যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করেছিলেন।  ব্যাস ! কাজ শেষ।
  • এবার আপনি START নামে একটি বাটন দেখতে পাবেন। এই বাটন এ ক্লিক করে মাইক্রোফোনে বাংলায় কিছু বলে STOP বাটন এ ক্লিক করুন। এবার PROCESS বাটন এ ক্লিক করুন।
  • কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনি যা বলেছেন তা বাংলা লেখা আকারে আপনার সামনে হাজির হবে। এটা আপনি কপি-পেস্ট করতে পারবেন।
আমার এই পোস্ট ও এই সফটওয়্যারের সাহায্য নিয়ে লেখা 

সবাই ভাল থাকবেন ।
ধন্যবাদ ।