...........................................shyamalsoft copywrite সুরক্ষিত
Shyamalsoft         ভবিষ্যতে আপনি এমন কিছু সার্ভিস টরেন্ট এর মাধ্যমে পাবেন যা আপনি আগে কখনও চিন্তা করেননি। রিসেন্টলি, টরেন্ট এর অত্যাধিক জনপ্রিয়তার কারণে, ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার ও অনলাইন এর মাধ্যমে মিডিয়া স্ট্রিমিং সেবা প্রদান করা শুরু করেছে।       যেমনঃ uTorrent এবং BitLord টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে একটি উদাহরণ যা স্ট্রিমিং সার্ভিস দেওয়া শুরু করেছে। তাই এখন আর আপনার কম্পিউটারে ফাইল ডাউনলোড করার প্রয়োজন নেই শুধু "Play Now" বা "প্লেব্যাক"  লিঙ্কে ক্লিক করেই কাংখিত কন্টেন্ট উপভোগ করতে পারবেন মুহূর্তেই। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, তারা প্রায় সবাই-ই টরেন্ট এর সাথে পরিচিত এবং অনেকেই টরেন্টে ফাইল শেয়ার এবং ডাউনলোড করে থাকেন। আর বর্তমানে অনেক কোম্পানি, মিডিয়া এবং সফটওয়্যার ডেভলপাররা সহজেই তাদের ফাইল টরেন্ট ব্যবহার করে শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও আপনি টরেন্ট ডাউনলোড এর মাধ্যমে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে ইন্টারনেটে বড় বড় ফাইলগুলি ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করতে পারেন। টরেন্ট পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতি ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে, যা আমরা অনেকেই জানি। আর এই পদ্ধতিতে বড় বড় ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর একটি পদ্ধতি। BitTorrent Inc সান ফ্রান্সিসকো ভিত্তিক একটি সংস্থা। এটি এত জনপ্রিয় যে ১৭০০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী এই প্রযুক্তি মাসিক ভিত্তিতে ব্যবহার করে থাকে। BitTorrent’s protocol ফাইল ট্রান্সফার এর জন্য, প্রতিদিন বিশ্বের ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের প্রায় 40% ই দখল করে রেখেছে। টরেন্ট মানেই পাইরেসি নয় দুর্ভাগ্যক্রমে, পাইরেটেড কন্টেন্ট শেয়ার করার কারনে বিশ্বজুড়ে বিট-টরেন্ট প্রোটোকলের দুর্নাম রয়েছে। তবে টরেন্ট মানেই যে পাইরেসি তা কিন্তু নয়। এছাড়াও কিছু লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন এবং ওপেন সোর্স প্রজেক্টগুলি টরেন্ট প্রোটোকল ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও বিট-টরেন্ট ব্যবহার করে উবুন্টু ডেস্কটপের মতো অফিসিয়াল সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন অনায়েসেই। বর্তমানে কোন কোন কন্টেন্ট ট্রেন্ডিং বা আলোচিত কন্টেন্টগুলি অনায়েসেই বের করা যায় টরেন্ট এর সাহায্যে। মিডিয়া স্ট্রিমিং জায়ান্ট নেটফ্লিক্স,  ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট ফাইন্ড আউট করতে টরেন্ট সাইটগুলি রিসার্স করে থাকে। এছাড়াও টরেন্ট সাইটগুলি থেকে কি ডাউনলোড হচ্ছে তা নেটফ্লিক্স পর্যবেক্ষণ করে। পরিশেষে তাদের কাছে ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার পরে সেই সব কন্টেন্ট কিনে তদের সাইটে পাবলিশ করে। বিটটরেন্টে এর এই চেইন টিউনে আমি আপনাদেরকে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করার জন্য পাওয়ার ইউজার হিসেবে যে বিষয়গুলো আপনার অবশ্যই জানা উচিত তা আমি নিচে ১০ টি আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে তা আলোচনা করবো, যা আপনাদের পাওয়ার ইউজার হিসেবে টরেন্ট থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। নিচে সেই ১০ টি বিষয় উল্ল্যেখ করা হল, যা ক্রমানুযায়ী বিস্তারিত আলোচনা হবে। * সিঙ্গেল-সোর্স ম্যাথোড শেয়ারিং * বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং * বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস * ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে * টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা কি বৈধ? * বেস্ট ফ্রী টরেন্ট ডাউনলোডার ক্লাইন্ট * ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে যেভাবে টরেন্ট ডাউনলোড করবেন * গোপনীয়তা রক্ষা করা টরেন্ট ডাউনলোড * VPS Seedbox * টরেন্টের ভবিষ্যত: এর পরে কী হতে পারে? ১. সিঙ্গেল-সোর্স মেথড ফাইল শেয়ারিং বিটটরেন্ট এর মাধ্যমে যখন আপনি সিঙ্গেল-সোর্স থেকে কোনও ফাইল ডাউনলোড করবেন তখন ফাইলটি আপনার কম্পিউটারে স্ট্রিং আকারে সেন্ড হয়। যদি আরও ব্যবহারকারী একই সময়ে একই ফাইল ডাউনলোড করেন, তবে সিঙ্গেল-সোর্স এর সার্ভার ওভারলোড হয়ে যেতে পারে এবং ডাউনলোড এর সমস্যা হতে পারে। টরেন্ট কোম্পানি যদি এই মেথড এ ফাইল ট্রান্সফার করতে চায় তাহলে অতিরিক্ত ট্রাফিক এর চাপ সামলাতে খুবই শক্তিশালী সার্ভার দিয়ে সেবা প্রদান করতে হবে।   ২. বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতিতে ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য বিট-টরেন্ট হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই বলা যায় যে,  পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) প্রোটোকলটি হচ্ছে বড় ফাইলগুলি ডাউনলোড করার জন্য দ্রুততম মাধ্যম। সিঙ্গেল-সোর্স মেথড এর ফাইল শেয়ার এর পদ্ধতি থেকে বিট-টরেন্ট এর বিভিন্ন সোর্স থেকে বা বিভিন্ন "সীড" থেকে ডাউনলোড করে। একাধিক সোর্স থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করার ফলে আপনি হাইস্পিড গতিতে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন। সিঙ্গেল-সোর্স এর থেকে বিটটরেন্ট অন্য পদ্ধতিতে ফাইল ডাউনলোড করে এবং প্রতিটি ডাউনলোডারকে তার নিজস্ব সোর্স বানিয়ে নেয়। একাধিক সোর্সে একটি ফাইল থাকলে ফাইলটি সহজেই ট্রান্সফার করা যায়। ফলে ডাউনলোডকারীরা তাদের প্রয়োজনীয় ফাইলের টুকরোগুলো সহজেই ডাউনলোড করতে পারেন এবং অন্য ডাউনলোডারদেরও একই সাথে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারেন।   বিট-টরেন্ট এর সকল ডাউনলোডারদের কে সিডার/সোর্স রূপান্তর করে থাকে এবং আর যত বেশি সিডার/সোর্স একটি ফাইলে থাকে সেই ফাইলটি তত দ্রুত ডাউনলোড হবে। সমস্ত পিয়ার একসাথে ফাইল ট্রান্সফার এর কাজ করে, কারণ তারা সবাই একে অপরকে একটি ফাইল সম্পূর্ণ করার জন্য একটি ফাইলের মিসিং হাওয়া টুকরো গুলো ট্রান্সফার করে থাকে। আগামী পর্বে থাকছে * ৩. বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস * ৪. ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে এই পর্যন্ত .......................................................................................ভালো থাকুন।    

টরেন্টের এবং বিটটরেন্টের ভূত ভবিষ্যৎ ----- চেইন টিউন এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন

টরেন্টের এবং বিটটরেন্টের ভূত ভবিষ্যৎ ----- চেইন টিউন এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন
Shyamalsoft          ভবিষ্যতে আপনি এমন কিছু সার্ভিস টরেন্ট এর মাধ্যমে পাবেন যা আপনি আগে কখনও চিন্তা করেননি। রিসেন্টলি, টরেন্ট এর অত্যাধিক জনপ্রিয়তার কারণে, ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার ও অনলাইন এর মাধ্যমে মিডিয়া স্ট্রিমিং সেবা প্রদান করা শুরু করেছে।       যেমনঃ uTorrent এবং BitLord টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে একটি উদাহরণ যা স্ট্রিমিং সার্ভিস দেওয়া শুরু করেছে। তাই এখন আর আপনার কম্পিউটারে ফাইল ডাউনলোড করার প্রয়োজন নেই শুধু "Play Now" বা "প্লেব্যাক"  লিঙ্কে ক্লিক করেই কাংখিত কন্টেন্ট উপভোগ করতে পারবেন মুহূর্তেই। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, তারা প্রায় সবাই-ই টরেন্ট এর সাথে পরিচিত এবং অনেকেই টরেন্টে ফাইল শেয়ার এবং ডাউনলোড করে থাকেন। আর বর্তমানে অনেক কোম্পানি, মিডিয়া এবং সফটওয়্যার ডেভলপাররা সহজেই তাদের ফাইল টরেন্ট ব্যবহার করে শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও আপনি টরেন্ট ডাউনলোড এর মাধ্যমে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে ইন্টারনেটে বড় বড় ফাইলগুলি ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করতে পারেন। টরেন্ট পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতি ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে, যা আমরা অনেকেই জানি। আর এই পদ্ধতিতে বড় বড় ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর একটি পদ্ধতি। BitTorrent Inc সান ফ্রান্সিসকো ভিত্তিক একটি সংস্থা। এটি এত জনপ্রিয় যে ১৭০০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী এই প্রযুক্তি মাসিক ভিত্তিতে ব্যবহার করে থাকে। BitTorrent’s protocol ফাইল ট্রান্সফার এর জন্য, প্রতিদিন বিশ্বের ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের প্রায় 40% ই দখল করে রেখেছে। টরেন্ট মানেই পাইরেসি নয় দুর্ভাগ্যক্রমে, পাইরেটেড কন্টেন্ট শেয়ার করার কারনে বিশ্বজুড়ে বিট-টরেন্ট প্রোটোকলের দুর্নাম রয়েছে। তবে টরেন্ট মানেই যে পাইরেসি তা কিন্তু নয়। এছাড়াও কিছু লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন এবং ওপেন সোর্স প্রজেক্টগুলি টরেন্ট প্রোটোকল ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও বিট-টরেন্ট ব্যবহার করে উবুন্টু ডেস্কটপের মতো অফিসিয়াল সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন অনায়েসেই। বর্তমানে কোন কোন কন্টেন্ট ট্রেন্ডিং বা আলোচিত কন্টেন্টগুলি অনায়েসেই বের করা যায় টরেন্ট এর সাহায্যে। মিডিয়া স্ট্রিমিং জায়ান্ট নেটফ্লিক্স,  ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট ফাইন্ড আউট করতে টরেন্ট সাইটগুলি রিসার্স করে থাকে। এছাড়াও টরেন্ট সাইটগুলি থেকে কি ডাউনলোড হচ্ছে তা নেটফ্লিক্স পর্যবেক্ষণ করে। পরিশেষে তাদের কাছে ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার পরে সেই সব কন্টেন্ট কিনে তদের সাইটে পাবলিশ করে। বিটটরেন্টে এর এই চেইন টিউনে আমি আপনাদেরকে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করার জন্য পাওয়ার ইউজার হিসেবে যে বিষয়গুলো আপনার অবশ্যই জানা উচিত তা আমি নিচে ১০ টি আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে তা আলোচনা করবো, যা আপনাদের পাওয়ার ইউজার হিসেবে টরেন্ট থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। নিচে সেই ১০ টি বিষয় উল্ল্যেখ করা হল, যা ক্রমানুযায়ী বিস্তারিত আলোচনা হবে। * সিঙ্গেল-সোর্স ম্যাথোড শেয়ারিং * বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং * বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস * ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে * টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা কি বৈধ? * বেস্ট ফ্রী টরেন্ট ডাউনলোডার ক্লাইন্ট * ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে যেভাবে টরেন্ট ডাউনলোড করবেন * গোপনীয়তা রক্ষা করা টরেন্ট ডাউনলোড * VPS Seedbox * টরেন্টের ভবিষ্যত: এর পরে কী হতে পারে? ১. সিঙ্গেল-সোর্স মেথড ফাইল শেয়ারিং বিটটরেন্ট এর মাধ্যমে যখন আপনি সিঙ্গেল-সোর্স থেকে কোনও ফাইল ডাউনলোড করবেন তখন ফাইলটি আপনার কম্পিউটারে স্ট্রিং আকারে সেন্ড হয়। যদি আরও ব্যবহারকারী একই সময়ে একই ফাইল ডাউনলোড করেন, তবে সিঙ্গেল-সোর্স এর সার্ভার ওভারলোড হয়ে যেতে পারে এবং ডাউনলোড এর সমস্যা হতে পারে। টরেন্ট কোম্পানি যদি এই মেথড এ ফাইল ট্রান্সফার করতে চায় তাহলে অতিরিক্ত ট্রাফিক এর চাপ সামলাতে খুবই শক্তিশালী সার্ভার দিয়ে সেবা প্রদান করতে হবে।   ২. বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতিতে ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য বিট-টরেন্ট হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই বলা যায় যে,  পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) প্রোটোকলটি হচ্ছে বড় ফাইলগুলি ডাউনলোড করার জন্য দ্রুততম মাধ্যম। সিঙ্গেল-সোর্স মেথড এর ফাইল শেয়ার এর পদ্ধতি থেকে বিট-টরেন্ট এর বিভিন্ন সোর্স থেকে বা বিভিন্ন "সীড" থেকে ডাউনলোড করে। একাধিক সোর্স থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করার ফলে আপনি হাইস্পিড গতিতে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন। সিঙ্গেল-সোর্স এর থেকে বিটটরেন্ট অন্য পদ্ধতিতে ফাইল ডাউনলোড করে এবং প্রতিটি ডাউনলোডারকে তার নিজস্ব সোর্স বানিয়ে নেয়। একাধিক সোর্সে একটি ফাইল থাকলে ফাইলটি সহজেই ট্রান্সফার করা যায়। ফলে ডাউনলোডকারীরা তাদের প্রয়োজনীয় ফাইলের টুকরোগুলো সহজেই ডাউনলোড করতে পারেন এবং অন্য ডাউনলোডারদেরও একই সাথে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারেন।   বিট-টরেন্ট এর সকল ডাউনলোডারদের কে সিডার/সোর্স রূপান্তর করে থাকে এবং আর যত বেশি সিডার/সোর্স একটি ফাইলে থাকে সেই ফাইলটি তত দ্রুত ডাউনলোড হবে। সমস্ত পিয়ার একসাথে ফাইল ট্রান্সফার এর কাজ করে, কারণ তারা সবাই একে অপরকে একটি ফাইল সম্পূর্ণ করার জন্য একটি ফাইলের মিসিং হাওয়া টুকরো গুলো ট্রান্সফার করে থাকে। আগামী পর্বে থাকছে * ৩. বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস * ৪. ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে এই পর্যন্ত .......................................................................................ভালো থাকুন।     http://dlvr.it/RyGczS
http://dlvr.it/RyHCxt

বিটটরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস

বিটটরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস
Shyamalsoft টরেন্ট ট্র্যাকার টরেন্ট ট্র্যাকার এর মূল ইঞ্জিন পর্দার অন্তরালে চালায়। আর ট্র্যাকার ফিচারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমে টরেন্ট আপনাকে পিয়ার্সদের সাথে কনট্র্যাক্ট করায় এবং আপনি যা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন সেই একই ফাইলের পিয়ার্সদের সাথে ফাইল ট্রান্সফার করতে সাহায্য করে। টরেন্ট ট্র্যাকার এর একটি অসুবিধা হচ্ছে এই সিস্টেমটি একটি সেন্ট্রাল সার্ভার এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করা হয়। আর এর মানে হল কোনও কানেকশন শুরু হওয়ার সময় একক পয়েন্ট এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করা হয়। সৌভাগ্যক্রমে, DHT এবং Peer এক্সচেঞ্জের মতো নতুন বিট-টরেন্ট এর ফিচার গুলি tracker-less সিস্টেমে কাজ করে ফলে আপনি ট্র্যাকারের উপর নির্ভর না করে পিয়ারগুলিকে খুঁজে পেতে পারবেন সহজেই। প্রো টিপস: তবে আপনি যদি নিজের গোপনীয়তা এবং পরিচয় গোপন করতে চান তাহলে DHT এবং Peer Exchange ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন। খ. টরেন্ট ফাইল আপনি জেনে থাকবেন যে, টরেন্ট ফাইলে আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড করবেন সেই সম্পর্কে সমস্ত মেটাডেটা এবং টরেন্ট ট্র্যাকার গুলোর একটি তালিকা টরেন্ট ফাইলের মধ্যে থাকে। এছাড়াও টরেন্ট ফাইলটি কোন কন্টেন্ট নয়; কিন্তু এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার ডাউনলোড করা কন্টেন্ট এ অ্যাকসেস করতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।  অনলাইনে কুইক সার্চ এর মাধ্যমে আপনি সহজেই জানতে পারবেন যে, এই টরেন্ট ফাইলগুলি কোথায় পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে সঠিক দিক নির্দেশনা পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন টেক্সট এডিটর দিয়ে টরেন্ট ফাইল ওপেন করতে পারবেন কিন্তু আপনি এটি একাধিক লাইন সম্বলিত কিছু ইনফরমেশন ছাড়া কিছুই পাবেন না। তবে আপনি যদি টেক্সট এডিটর এর পরিবর্তে, টরেন্ট ফাইল ওপেন করার জন্য যেকোন টরেন্ট ক্লায়েন্ট ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সঠিক কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন সহজেই। গ. টরেন্ট ক্লাইন্ট আপনারা নিচে একটি টরেন্ট ডাউনলোডার সফটওয়্যার দেখতে পাচ্ছেন যার মাধ্যমে আপনি P2P ইনভারনমেন্টে অনায়েসেই ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারবেন। এছাড়াও ক্লায়েন্টের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি.torrent ফাইল ওপেন করার সাথে সাথে অন্য কম্পিউটার/পিয়ার্স এর সাথে আপনার কম্পিউটারটি কানেক্ট হবে এবং মুহূর্তেই আপনার ফাইলটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে সহজেই। আপনি আপনার টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার থেকে টরেন্ট ফাইল এর অনেক কিছু আপনি কনফিগার করতে পারবেন। এছাড়াও অনেক টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার আছে যার মাধ্যমে আপনি অনেকগুলো টরেন্ট ফাইল এর ডাউনলোড করার প্রায়োরিটি সেট করে দিতে পারবেন, ব্যান্ডউইথ অ্যালোকেট, স্পীড গ্রাফ ডাউনলোড করতে এবং এমনকি বিল্টইন প্লেয়ারের মাধ্যমে কন্টেন্ট প্লে করতে পারবেন অনায়েসেই।   ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে সব কিছু একই সাথে আমি আগেই বলেছি যে, একটি টরেন্ট ফাইলে কন্টেন্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য লিপিবদ্ধ করা থাকে (files, name, structure, length, ইত্যাদি) এবং টরেন্ট ট্র্যাকারের URL সম্পর্কিত সমস্ত তথ্যও এর মধ্যে রয়েছে। আপনি টরেন্ট ফাইলটি যখন কোন ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ওপেন করবেন সাথে সাথেই টরেন্ট ফাইলটিতে অন্তর্ভুক্ত সকল ট্র্যাকারের সাথে কানেক্টশন স্থাপন করবে মুহূর্তেই। এরপর ট্র্যাকার আপনার কম্পিউটারের সকল পাবলিক ইনফর্মেশন সেভ করবে এবং যারা আপনার সার্চ করা কন্টেন্ট শেয়ার করে তাদের একটি লিস্ট আপনার ক্লাইন্ট সফটওয়্যারে প্রদর্শন করবে ফলে আপনি সহজেই জানতে পারবেন কত জন সিডার রয়েছে।   আপনার টরেন্ট ক্লাইন্ট সফটওয়্যার যখন অন্য পিয়ার সাথে ফাইল ট্র্যান্সফারের জন্য কানেক্টশন স্থাপন করে ফেলবে, তখন সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইল রিকোভারি করা হয় (সীডার থেকে) অথবা অন্যান্য ব্যবহারকারী যারা আপনার মত ডাউনলোড করতেছে তাদের কাছে পুনরায় ট্র্যান্সফার করে থাকে। এছাড়াও বিট-টরেন্ট খুবই চমৎকার। কারণ আপনি যে কোনও সময় ডাউনলোড বন্ধ করতে পারবেন এবং যে কোনও সময় সেখান থেকে পুনরায় ডাউনলোড করতে পারবেন কোন রকম ফাইল মিসিং সমস্যা ছাড়াই। মনে করুন আপনার কম্পিউটারটি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেছে অথবা ইন্টার্নেট কানেক্টশন ডিস্কানেক্ট হয়ে গেছে, তবুও চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা আপনার ফাইল যতটুকু ডাউনলোড করা হয়েছে ঠিক ততটুকুই থাকবে কোন রকম ফাইল মিসিং ছাড়াই। এছাড়াও আপনার কম্পিউটারটি অফ অথবা ইন্টার্নেট কানেক্টশন ডিস্কানেক্ট হওয়ার পরে আবার যখন কম্পিউটার অন বা ইন্টার্নেট কানেক্ট আর ক্লাইন্ট সফটওয়্যারটি রানিং অবস্থায় থাকলে বাকি কাজ ট্র্যাকার'ই করবে এবং প্রয়োজনীয় পিয়ারদের সাথে আবার কানেক্টশন স্থাপন করবে মুহূর্তেই। আগামী পর্বে থাকছে  ৫. টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা কি বৈধ?
http://dlvr.it/RyHCvh

বিটটরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস

 বিটটরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস

Shyamalsoft

টরেন্ট ট্র্যাকার

টরেন্ট ট্র্যাকার এর মূল ইঞ্জিন পর্দার অন্তরালে চালায়। আর ট্র্যাকার ফিচারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর মাধ্যমে টরেন্ট আপনাকে পিয়ার্সদের সাথে কনট্র্যাক্ট করায় এবং আপনি যা ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন সেই একই ফাইলের পিয়ার্সদের সাথে ফাইল ট্রান্সফার করতে সাহায্য করে।

টরেন্ট ট্র্যাকার এর একটি অসুবিধা হচ্ছে এই সিস্টেমটি একটি সেন্ট্রাল সার্ভার এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করা হয়। আর এর মানে হল কোনও কানেকশন শুরু হওয়ার সময় একক পয়েন্ট এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করা হয়। সৌভাগ্যক্রমে, DHT এবং Peer এক্সচেঞ্জের মতো নতুন বিট-টরেন্ট এর ফিচার গুলি tracker-less সিস্টেমে কাজ করে ফলে আপনি ট্র্যাকারের উপর নির্ভর না করে পিয়ারগুলিকে খুঁজে পেতে পারবেন সহজেই।

প্রো টিপস: তবে আপনি যদি নিজের গোপনীয়তা এবং পরিচয় গোপন করতে চান তাহলে DHT এবং Peer Exchange ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।

খ. টরেন্ট ফাইল

আপনি জেনে থাকবেন যে, টরেন্ট ফাইলে আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড করবেন সেই সম্পর্কে সমস্ত মেটাডেটা এবং টরেন্ট ট্র্যাকার গুলোর একটি তালিকা টরেন্ট ফাইলের মধ্যে থাকে। এছাড়াও টরেন্ট ফাইলটি কোন কন্টেন্ট নয়; কিন্তু এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার ডাউনলোড করা কন্টেন্ট এ অ্যাকসেস করতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।


 অনলাইনে কুইক সার্চ এর মাধ্যমে আপনি সহজেই জানতে পারবেন যে, এই টরেন্ট ফাইলগুলি কোথায় পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে সঠিক দিক নির্দেশনা পেয়ে যাবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন টেক্সট এডিটর দিয়ে টরেন্ট ফাইল ওপেন করতে পারবেন কিন্তু আপনি এটি একাধিক লাইন সম্বলিত কিছু ইনফরমেশন ছাড়া কিছুই পাবেন না। তবে আপনি যদি টেক্সট এডিটর এর পরিবর্তে, টরেন্ট ফাইল ওপেন করার জন্য যেকোন টরেন্ট ক্লায়েন্ট ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সঠিক কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন সহজেই।

গ. টরেন্ট ক্লাইন্ট

আপনারা নিচে একটি টরেন্ট ডাউনলোডার সফটওয়্যার দেখতে পাচ্ছেন যার মাধ্যমে আপনি P2P ইনভারনমেন্টে অনায়েসেই ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারবেন। এছাড়াও ক্লায়েন্টের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি.torrent ফাইল ওপেন করার সাথে সাথে অন্য কম্পিউটার/পিয়ার্স এর সাথে আপনার কম্পিউটারটি কানেক্ট হবে এবং মুহূর্তেই আপনার ফাইলটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে সহজেই।

আপনি আপনার টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার থেকে টরেন্ট ফাইল এর অনেক কিছু আপনি কনফিগার করতে পারবেন। এছাড়াও অনেক টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার আছে যার মাধ্যমে আপনি অনেকগুলো টরেন্ট ফাইল এর ডাউনলোড করার প্রায়োরিটি সেট করে দিতে পারবেন, ব্যান্ডউইথ অ্যালোকেট, স্পীড গ্রাফ ডাউনলোড করতে এবং এমনকি বিল্টইন প্লেয়ারের মাধ্যমে কন্টেন্ট প্লে করতে পারবেন অনায়েসেই।


 

ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে সব কিছু একই সাথে

আমি আগেই বলেছি যে, একটি টরেন্ট ফাইলে কন্টেন্ট সম্পর্কিত সকল তথ্য লিপিবদ্ধ করা থাকে (files, name, structure, length, ইত্যাদি) এবং টরেন্ট ট্র্যাকারের URL সম্পর্কিত সমস্ত তথ্যও এর মধ্যে রয়েছে।

আপনি টরেন্ট ফাইলটি যখন কোন ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ওপেন করবেন সাথে সাথেই টরেন্ট ফাইলটিতে অন্তর্ভুক্ত সকল ট্র্যাকারের সাথে কানেক্টশন স্থাপন করবে মুহূর্তেই।

এরপর ট্র্যাকার আপনার কম্পিউটারের সকল পাবলিক ইনফর্মেশন সেভ করবে এবং যারা আপনার সার্চ করা কন্টেন্ট শেয়ার করে তাদের একটি লিস্ট আপনার ক্লাইন্ট সফটওয়্যারে প্রদর্শন করবে ফলে আপনি সহজেই জানতে পারবেন কত জন সিডার রয়েছে।


 

আপনার টরেন্ট ক্লাইন্ট সফটওয়্যার যখন অন্য পিয়ার সাথে ফাইল ট্র্যান্সফারের জন্য কানেক্টশন স্থাপন করে ফেলবে, তখন সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইল রিকোভারি করা হয় (সীডার থেকে) অথবা অন্যান্য ব্যবহারকারী যারা আপনার মত ডাউনলোড করতেছে তাদের কাছে পুনরায় ট্র্যান্সফার করে থাকে।

এছাড়াও বিট-টরেন্ট খুবই চমৎকার। কারণ আপনি যে কোনও সময় ডাউনলোড বন্ধ করতে পারবেন এবং যে কোনও সময় সেখান থেকে পুনরায় ডাউনলোড করতে পারবেন কোন রকম ফাইল মিসিং সমস্যা ছাড়াই। মনে করুন আপনার কম্পিউটারটি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেছে অথবা ইন্টার্নেট কানেক্টশন ডিস্কানেক্ট হয়ে গেছে, তবুও চিন্তার কোন কারণ নেই কেননা আপনার ফাইল যতটুকু ডাউনলোড করা হয়েছে ঠিক ততটুকুই থাকবে কোন রকম ফাইল মিসিং ছাড়াই। এছাড়াও আপনার কম্পিউটারটি অফ অথবা ইন্টার্নেট কানেক্টশন ডিস্কানেক্ট হওয়ার পরে আবার যখন কম্পিউটার অন বা ইন্টার্নেট কানেক্ট আর ক্লাইন্ট সফটওয়্যারটি রানিং অবস্থায় থাকলে বাকি কাজ ট্র্যাকার'ই করবে এবং প্রয়োজনীয় পিয়ারদের সাথে আবার কানেক্টশন স্থাপন করবে মুহূর্তেই।

আগামী পর্বে থাকছে

 ৫. টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা কি বৈধ?

টরেন্টের এবং বিটটরেন্টের ভূত ভবিষ্যৎ ----- চেইন টিউন এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন

টরেন্টের এবং বিটটরেন্টের ভূত ভবিষ্যৎ ----- চেইন টিউন এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন

Shyamalsoft        

 ভবিষ্যতে আপনি এমন কিছু সার্ভিস টরেন্ট এর মাধ্যমে পাবেন যা আপনি আগে কখনও চিন্তা করেননি। রিসেন্টলি, টরেন্ট এর অত্যাধিক জনপ্রিয়তার কারণে, ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার ও অনলাইন এর মাধ্যমে মিডিয়া স্ট্রিমিং সেবা প্রদান করা শুরু করেছে।       যেমনঃ uTorrent এবং BitLord টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে একটি উদাহরণ যা স্ট্রিমিং সার্ভিস দেওয়া শুরু করেছে। তাই এখন আর আপনার কম্পিউটারে ফাইল ডাউনলোড করার প্রয়োজন নেই শুধু "Play Now" বা "প্লেব্যাক"  লিঙ্কে ক্লিক করেই কাংখিত কন্টেন্ট উপভোগ করতে পারবেন মুহূর্তেই। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, তারা প্রায় সবাই-ই টরেন্ট এর সাথে পরিচিত এবং অনেকেই টরেন্টে ফাইল শেয়ার এবং ডাউনলোড করে থাকেন। আর বর্তমানে অনেক কোম্পানি, মিডিয়া এবং সফটওয়্যার ডেভলপাররা সহজেই তাদের ফাইল টরেন্ট ব্যবহার করে শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও আপনি টরেন্ট ডাউনলোড এর মাধ্যমে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে ইন্টারনেটে বড় বড় ফাইলগুলি ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করতে পারেন। টরেন্ট পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতি ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে, যা আমরা অনেকেই জানি। আর এই পদ্ধতিতে বড় বড় ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর একটি পদ্ধতি। BitTorrent Inc সান ফ্রান্সিসকো ভিত্তিক একটি সংস্থা। এটি এত জনপ্রিয় যে ১৭০০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী এই প্রযুক্তি মাসিক ভিত্তিতে ব্যবহার করে থাকে। BitTorrent’s protocol ফাইল ট্রান্সফার এর জন্য, প্রতিদিন বিশ্বের ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের প্রায় 40% ই দখল করে রেখেছে। টরেন্ট মানেই পাইরেসি নয় দুর্ভাগ্যক্রমে, পাইরেটেড কন্টেন্ট শেয়ার করার কারনে বিশ্বজুড়ে বিট-টরেন্ট প্রোটোকলের দুর্নাম রয়েছে। তবে টরেন্ট মানেই যে পাইরেসি তা কিন্তু নয়। এছাড়াও কিছু লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন এবং ওপেন সোর্স প্রজেক্টগুলি টরেন্ট প্রোটোকল ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও বিট-টরেন্ট ব্যবহার করে উবুন্টু ডেস্কটপের মতো অফিসিয়াল সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন অনায়েসেই। বর্তমানে কোন কোন কন্টেন্ট ট্রেন্ডিং বা আলোচিত কন্টেন্টগুলি অনায়েসেই বের করা যায় টরেন্ট এর সাহায্যে। মিডিয়া স্ট্রিমিং জায়ান্ট নেটফ্লিক্স,  ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট ফাইন্ড আউট করতে টরেন্ট সাইটগুলি রিসার্স করে থাকে। এছাড়াও টরেন্ট সাইটগুলি থেকে কি ডাউনলোড হচ্ছে তা নেটফ্লিক্স পর্যবেক্ষণ করে। পরিশেষে তাদের কাছে ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার পরে সেই সব কন্টেন্ট কিনে তদের সাইটে পাবলিশ করে। বিটটরেন্টে এর এই চেইন টিউনে আমি আপনাদেরকে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করার জন্য পাওয়ার ইউজার হিসেবে যে বিষয়গুলো আপনার অবশ্যই জানা উচিত তা আমি নিচে ১০ টি আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে তা আলোচনা করবো, যা আপনাদের পাওয়ার ইউজার হিসেবে টরেন্ট থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। নিচে সেই ১০ টি বিষয় উল্ল্যেখ করা হল, যা ক্রমানুযায়ী বিস্তারিত আলোচনা হবে। * সিঙ্গেল-সোর্স ম্যাথোড শেয়ারিং * বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং * বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস * ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে * টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা কি বৈধ? * বেস্ট ফ্রী টরেন্ট ডাউনলোডার ক্লাইন্ট * ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে যেভাবে টরেন্ট ডাউনলোড করবেন * গোপনীয়তা রক্ষা করা টরেন্ট ডাউনলোড * VPS Seedbox * টরেন্টের ভবিষ্যত: এর পরে কী হতে পারে? ১. সিঙ্গেল-সোর্স মেথড ফাইল শেয়ারিং বিটটরেন্ট এর মাধ্যমে যখন আপনি সিঙ্গেল-সোর্স থেকে কোনও ফাইল ডাউনলোড করবেন তখন ফাইলটি আপনার কম্পিউটারে স্ট্রিং আকারে সেন্ড হয়। যদি আরও ব্যবহারকারী একই সময়ে একই ফাইল ডাউনলোড করেন, তবে সিঙ্গেল-সোর্স এর সার্ভার ওভারলোড হয়ে যেতে পারে এবং ডাউনলোড এর সমস্যা হতে পারে। টরেন্ট কোম্পানি যদি এই মেথড এ ফাইল ট্রান্সফার করতে চায় তাহলে অতিরিক্ত ট্রাফিক এর চাপ সামলাতে খুবই শক্তিশালী সার্ভার দিয়ে সেবা প্রদান করতে হবে।   ২. বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতিতে ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য বিট-টরেন্ট হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই বলা যায় যে,  পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) প্রোটোকলটি হচ্ছে বড় ফাইলগুলি ডাউনলোড করার জন্য দ্রুততম মাধ্যম। সিঙ্গেল-সোর্স মেথড এর ফাইল শেয়ার এর পদ্ধতি থেকে বিট-টরেন্ট এর বিভিন্ন সোর্স থেকে বা বিভিন্ন "সীড" থেকে ডাউনলোড করে। একাধিক সোর্স থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করার ফলে আপনি হাইস্পিড গতিতে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন। সিঙ্গেল-সোর্স এর থেকে বিটটরেন্ট অন্য পদ্ধতিতে ফাইল ডাউনলোড করে এবং প্রতিটি ডাউনলোডারকে তার নিজস্ব সোর্স বানিয়ে নেয়। একাধিক সোর্সে একটি ফাইল থাকলে ফাইলটি সহজেই ট্রান্সফার করা যায়। ফলে ডাউনলোডকারীরা তাদের প্রয়োজনীয় ফাইলের টুকরোগুলো সহজেই ডাউনলোড করতে পারেন এবং অন্য ডাউনলোডারদেরও একই সাথে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারেন।   বিট-টরেন্ট এর সকল ডাউনলোডারদের কে সিডার/সোর্স রূপান্তর করে থাকে এবং আর যত বেশি সিডার/সোর্স একটি ফাইলে থাকে সেই ফাইলটি তত দ্রুত ডাউনলোড হবে। সমস্ত পিয়ার একসাথে ফাইল ট্রান্সফার এর কাজ করে, কারণ তারা সবাই একে অপরকে একটি ফাইল সম্পূর্ণ করার জন্য একটি ফাইলের মিসিং হাওয়া টুকরো গুলো ট্রান্সফার করে থাকে। আগামী পর্বে থাকছে * ৩. বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস * ৪. ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে এই পর্যন্ত .......................................................................................ভালো থাকুন।    

http://dlvr.it/RyGczS

টরেন্টের এবং বিটটরেন্টের ভূত ভবিষ্যৎ ----- চেইন টিউন এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন

 টরেন্টের এবং বিটটরেন্টের  ভূত ভবিষ্যৎ ----- চেইন টিউন এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানুন

Shyamalsoft 


       ভবিষ্যতে আপনি এমন কিছু সার্ভিস টরেন্ট এর মাধ্যমে পাবেন যা আপনি আগে কখনও চিন্তা করেননি। রিসেন্টলি, টরেন্ট এর অত্যাধিক জনপ্রিয়তার কারণে, ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার ও অনলাইন এর মাধ্যমে মিডিয়া স্ট্রিমিং সেবা প্রদান করা শুরু করেছে।

      যেমনঃ uTorrent এবং BitLord টরেন্ট ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে একটি উদাহরণ যা স্ট্রিমিং সার্ভিস দেওয়া শুরু করেছে। তাই এখন আর আপনার কম্পিউটারে ফাইল ডাউনলোড করার প্রয়োজন নেই শুধু "Play Now" বা "প্লেব্যাক"  লিঙ্কে ক্লিক করেই কাংখিত কন্টেন্ট উপভোগ করতে পারবেন মুহূর্তেই।

আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, তারা প্রায় সবাই-ই টরেন্ট এর সাথে পরিচিত এবং অনেকেই টরেন্টে ফাইল শেয়ার এবং ডাউনলোড করে থাকেন। আর বর্তমানে অনেক কোম্পানি, মিডিয়া এবং সফটওয়্যার ডেভলপাররা সহজেই তাদের ফাইল টরেন্ট ব্যবহার করে শেয়ার করে থাকে।

এছাড়াও আপনি টরেন্ট ডাউনলোড এর মাধ্যমে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে ইন্টারনেটে বড় বড় ফাইলগুলি ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করতে পারেন।

টরেন্ট পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতি ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে, যা আমরা অনেকেই জানি। আর এই পদ্ধতিতে বড় বড় ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর একটি পদ্ধতি।

BitTorrent Inc সান ফ্রান্সিসকো ভিত্তিক একটি সংস্থা। এটি এত জনপ্রিয় যে ১৭০০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী এই প্রযুক্তি মাসিক ভিত্তিতে ব্যবহার করে থাকে। BitTorrent’s protocol ফাইল ট্রান্সফার এর জন্য, প্রতিদিন বিশ্বের ইন্টারনেট ট্র্যাফিকের প্রায় 40% ই দখল করে রেখেছে।

টরেন্ট মানেই পাইরেসি নয়

দুর্ভাগ্যক্রমে, পাইরেটেড কন্টেন্ট শেয়ার করার কারনে বিশ্বজুড়ে বিট-টরেন্ট প্রোটোকলের দুর্নাম রয়েছে। তবে টরেন্ট মানেই যে পাইরেসি তা কিন্তু নয়।

এছাড়াও কিছু লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন এবং ওপেন সোর্স প্রজেক্টগুলি টরেন্ট প্রোটোকল ব্যবহার করে ফাইল শেয়ার করে থাকে। এছাড়াও বিট-টরেন্ট ব্যবহার করে উবুন্টু ডেস্কটপের মতো অফিসিয়াল সফ্টওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন অনায়েসেই।

বর্তমানে কোন কোন কন্টেন্ট ট্রেন্ডিং বা আলোচিত কন্টেন্টগুলি অনায়েসেই বের করা যায় টরেন্ট এর সাহায্যে। মিডিয়া স্ট্রিমিং জায়ান্ট নেটফ্লিক্স,  ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট ফাইন্ড আউট করতে টরেন্ট সাইটগুলি রিসার্স করে থাকে। এছাড়াও টরেন্ট সাইটগুলি থেকে কি ডাউনলোড হচ্ছে তা নেটফ্লিক্স পর্যবেক্ষণ করে। পরিশেষে তাদের কাছে ট্রেন্ডিং কন্টেন্ট সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার পরে সেই সব কন্টেন্ট কিনে তদের সাইটে পাবলিশ করে।

বিটটরেন্টে এর এই চেইন টিউনে আমি আপনাদেরকে টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করার জন্য পাওয়ার ইউজার হিসেবে যে বিষয়গুলো আপনার অবশ্যই জানা উচিত তা আমি নিচে ১০ টি আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে তা আলোচনা করবো, যা আপনাদের পাওয়ার ইউজার হিসেবে টরেন্ট থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। নিচে সেই ১০ টি বিষয় উল্ল্যেখ করা হল, যা ক্রমানুযায়ী বিস্তারিত আলোচনা হবে।

  1. সিঙ্গেল-সোর্স ম্যাথোড শেয়ারিং
  2. বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং
  3. বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস
  4. ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে
  5. টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করা কি বৈধ?
  6. বেস্ট ফ্রী টরেন্ট ডাউনলোডার ক্লাইন্ট
  7. ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে যেভাবে টরেন্ট ডাউনলোড করবেন
  8. গোপনীয়তা রক্ষা করা টরেন্ট ডাউনলোড
  9. VPS Seedbox
  10. টরেন্টের ভবিষ্যত: এর পরে কী হতে পারে?

    ১. সিঙ্গেল-সোর্স মেথড ফাইল শেয়ারিং

    বিটটরেন্ট এর মাধ্যমে যখন আপনি সিঙ্গেল-সোর্স থেকে কোনও ফাইল ডাউনলোড করবেন তখন ফাইলটি আপনার কম্পিউটারে স্ট্রিং আকারে সেন্ড হয়। যদি আরও ব্যবহারকারী একই সময়ে একই ফাইল ডাউনলোড করেন, তবে সিঙ্গেল-সোর্স এর সার্ভার ওভারলোড হয়ে যেতে পারে এবং ডাউনলোড এর সমস্যা হতে পারে। টরেন্ট কোম্পানি যদি এই মেথড এ ফাইল ট্রান্সফার করতে চায় তাহলে অতিরিক্ত ট্রাফিক এর চাপ সামলাতে খুবই শক্তিশালী সার্ভার দিয়ে সেবা প্রদান করতে হবে।

     

২. বিট-টরেন্ট এ ফাইল শেয়ারিং

পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) পদ্ধতিতে ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য বিট-টরেন্ট হচ্ছে খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। কোন রকম দ্বিধা ছাড়াই বলা যায় যে,  পিয়ার-টু-পিয়ার (P2P) প্রোটোকলটি হচ্ছে বড় ফাইলগুলি ডাউনলোড করার জন্য দ্রুততম মাধ্যম।

সিঙ্গেল-সোর্স মেথড এর ফাইল শেয়ার এর পদ্ধতি থেকে বিট-টরেন্ট এর বিভিন্ন সোর্স থেকে বা বিভিন্ন "সীড" থেকে ডাউনলোড করে। একাধিক সোর্স থেকে কন্টেন্ট ডাউনলোড করার ফলে আপনি হাইস্পিড গতিতে কন্টেন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন।

সিঙ্গেল-সোর্স এর থেকে বিটটরেন্ট অন্য পদ্ধতিতে ফাইল ডাউনলোড করে এবং প্রতিটি ডাউনলোডারকে তার নিজস্ব সোর্স বানিয়ে নেয়। একাধিক সোর্সে একটি ফাইল থাকলে ফাইলটি সহজেই ট্রান্সফার করা যায়। ফলে ডাউনলোডকারীরা তাদের প্রয়োজনীয় ফাইলের টুকরোগুলো সহজেই ডাউনলোড করতে পারেন এবং অন্য ডাউনলোডারদেরও একই সাথে ফাইল ট্রান্সফার করতে পারেন।

 

বিট-টরেন্ট এর সকল ডাউনলোডারদের কে সিডার/সোর্স রূপান্তর করে থাকে এবং আর যত বেশি সিডার/সোর্স একটি ফাইলে থাকে সেই ফাইলটি তত দ্রুত ডাউনলোড হবে। সমস্ত পিয়ার একসাথে ফাইল ট্রান্সফার এর কাজ করে, কারণ তারা সবাই একে অপরকে একটি ফাইল সম্পূর্ণ করার জন্য একটি ফাইলের মিসিং হাওয়া টুকরো গুলো ট্রান্সফার করে থাকে।

আগামী পর্বে থাকছে

  • ৩. বিট-টরেন্ট এর ব্যাসিক কম্পোনেন্টস
  • ৪. ব্যাসিক কম্পোনেন্টস এর সব কিছু একই সাথে
এই পর্যন্ত .......................................................................................ভালো থাকুন।