...........................................shyamalsoft copywrite সুরক্ষিত

কি Blue Tooth হ্যাক করতে চান ??? !!!!

 কি Blue Tooth হ্যাক করতে চান ??? !!!!
Shyamalsoft

 কি Blue Tooth হ্যাক করতে চান ??? !!!!



ব্লু টুথ আজকাল সবার মোবাইল এর অপরিহার্য অংশ ...  তাই এটি হ্যাক করাও আমাদের কর্তব্য
তাই আজকে আপনাদের একটি ব্লুটুথ হ্যাকিং সফটওয়্যার এর কথা বলব ।

সফটওয়্যার টির নাম Super Bluetooth Hack


ধাপ সমূহ
 
# প্রথমে এখান থেকে .jar ফাইল টি ডাউনলোড করুন 

 
download Super Bluetooth Hack v1.8 here.

# এখন ফাইল টি আপনার মোবাইল এ ইন্সটল করুন । আপনি যে মোবাইল এর ব্লু টুথ হ্যাক করবেন সেখানে এটি ইন্স টল করার প্রয়োজন নেই ।
# এখন আপনার ব্লুটুথ অন করে সফটওয়্যার টি চালু করুন
# এরপর আপনাকে Blutooth Enabled ডিভাইস খুজতে হবে । pairing এর  প্রয়োজন হতে পারে তবে সবসময় নয়
# এরপর ডিভাইস পুরোপুরি পাওয়া গেলে সফটওয়্যার এর ফাংশন গুলো ট্রাই করে দেখুন

ভাষা
সফটওয়্যার এর ডিফল্ট ভাষা "Slovencina" । যখন আপনি সফটওয়্যার টি প্রথম চালু 

করবেন তখন ""Nastavenia"" পাবেন । এটিকে সিলেক্ট করে নিচে scroll করলে

 "Jazyk" পাবেন । এখান থেকে Engilsh সিলেক্ট করুন । এরপর ডান দিক থেকে 


 "Spat" এ ক্লিক করে এটি English এ ব্যাবহার করুন


সনি এরিক্সন মোবাইল এ সফটওয়্যার এর সেটাপ 
* প্রথমে আপনার কম্পিউটার এ .jar ফাইল টি ডাউনলোড করুন ।
* এখন আপনার ফোন কে কানেক্ট করুন এরপর ফোনের মেমরি এবং আপনি যে ফোল্ডার এ ফাইল সেভ করবেন সেখানে explorer উইন্ডো ওপেন করুন ।


* এবার আপনার ফোনের মেমরির other ফোল্ডার এ এটি কপি করে নিন । ও ফোন ডিস্কানেক্ট করুন ।
* এখন সেই other ফোল্ডার এ যান এবং এটি ইন্সটল করে নিন ।

সুবিধাসমুহ
* আপনি মেসেজ চেক করতে পারবেন

* contacts দেখতে ও Edit করতে পারবেন


* profile পরিবর্তন করতে পারবেন


* রিংটোন পরিবর্তন করতে পারবেন । ফোন silent মোড এ থাকলে ও রিংটোন বাজাতে পারেন


* ফোন বন্ধ করতে পারবেন ।


* Restore Factory Settings থেকে ফোন বারবার রি স্টোর করতে পারবেন

আজ তাহলে এই পর্যন্ত

ফাইল সাইজ কমিয়ে নিন আপনার ভিডিও এর মান একদম ঠিক রেখে !!!

Shyamalsoft
  
ফাইল সাইজ কমিয়ে নিন আপনার ভিডিও এর মান একদম ঠিক রেখে  !!!

 

 আজকে আমি যে পোস্টটি করব সেটি সেইসব মানুষদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ যাদের হার্ডডিস্ক ছোট। এরকম পোস্ট অনেক ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। তবে বেশিরভাগ ওয়েবসাইটে VirtualDub এর কথা বলা হয়। আমি ঐ সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করে দেখেছি। নিঃসন্দেহে ভাল সফটওয়্যার। তবে আমার কাছে আরেকটি সফটওয়্যার বেশি ভাল মনে হয়েছে। আপনারাও try করে দেখুন

এই পদ্ধতি তে আমরা যে সফটওয়্যার ব্যাবহার করব তার নাম Handbrake। এটি খুব ছোট একটি সফটওয়্যার। 

নিচের লিঙ্ক থেকে Handbrake নামিয়ে নিন।

 এই সফটওয়্যার ব্যবহার করার জন্য আপনার কাছে অবশ্যই ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৪ থাকতে হবে। নিচের লিঙ্ক থেকে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৪ নামিয়ে ইন্সটল করে নিন।

 ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ৪ ইন্সটল করে Handbrake ইন্সটল করুন। এবার ডেস্কটপ থেকে Handbrake চালু করুন। Source এ ক্লিক করে Video File সিলেক্ট করুন অথবা Ctrl+O চাপুন। যে ফাইলটি কনভার্ট করবেন তা সিলেক্ট করুন। এবার Destination এ Browse ক্লিক করুন এবং যেখানে যে নামে সেভ করতে চান তা লিখুন। এরপর Video ট্যাব এ আসুন। Video Codec এ H.264 (x264) ও Frame rate (FPS) এ Same as source নির্বাচন করুন।


 এরপর আসুন Audio ট্যাব এ। 
Audio Codec এ AC3 (ffmpeg) ও Mixdown এ Stereo এবং Bitrate এ 128 নির্বাচন করুন।


এবার স্টার্ট এ ক্লিক করলে এনকোডিং প্রসেস শুরু হবে। প্রসেস শেষ হলে ফাইল সাইজ চেক করুন। দেখবেন ছোট হয়ে এসেছে। এই ট্রিকটি আপনি ডিভিডি ফাইলগুলোর ক্ষেত্রে ব্যাবহার করলে অনেক ভাল ফল পাবেন। আমি ডিভিডি থেকে সিনেমা রিপ করেছি এই সফটওয়্যার দিয়ে। এবং ফাইলগুলো শুধুমাত্র ২০০-৩০০ মেগাবাইট হয়েছে। AVI ফাইলগুলোর ক্ষেত্রেও অনেক ভাল ফল পাওয়া যায়। আমি Spirit নামে একটি এনিমেশন ডাউনলোড করেছিলাম যার সাইজ ছিল 1.45GB। কিন্তু Handbrake দিয়ে এনকোড করার পর তার সাইজ 500MB তে দাঁড়িয়েছে। নিচে ঐ এনিমেশনের কিছু স্ক্রিনশট দিলাম



এখানে আরেকটি কথা বলা দরকার। ইন্টারনেট এ যেসব মুভি আপলোড করা হয় সেগুলো সাধারণত আগে থেকেই কম্প্রেস করা থাকে। কম্প্রেস করা ফাইল আবার কম্প্রেস করলে কোন লাভ হবে না। কোন ফাইল কম্প্রেস করা কি না তা জানা খুব সহজ। আপনি যদি Media Player Classic ব্যাবহার করেন তাহলে যে ফাইল সম্পর্কে জানতে চান তা আগে প্লে করুন। তারপর উপরে File মেনু তে গিয়ে Properties এ যান। যদি ফাইলটি H.264 (x264) কোডেক এ থাকে তাহলে ওটি কম্প্রেস করা। অন্য কোন কোডেক যেমন Xvid, MPEG ইত্যাদি থাকলে কম্প্রেস করুন ছোট হবে। MKV ফাইল কম্প্রেস করবেন না। কারণ MKV ফাইল H.264 (x264) কোডেক এ কম্প্রেস করাই থাকে।

আশা করি এটি আপনার কাজে দেবে। ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন…কোন কিছু বুঝতে না পারলে কমেন্টে প্রশ্ন করবেন। আমি যত দ্রুত পারি জবাব দেওয়ার চেষ্টা করব…পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।


কমাতে বা বাড়াতে চান হার্ডডিস্কের পার্টিশন ? এখানে দেখুন

কমাতে বা বাড়াতে চান হার্ডডিস্কের পার্টিশন ? এখানে দেখুন
Shyamalsoft

কমাতে বা বাড়াতে চান হার্ডডিস্কের পার্টিশন ? এখানে দেখুন !

 আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি দারুন একটি সফটওয়্যার। এ সফটওয়্যার দিয়ে আপনি নিমিষে আপনার হাডডিস্কের পাটিশন বদলাতে পারবেন।  ইচ্ছা মত খুব সহজে  হাডডিস্কের পাটিশন তৈরী করতে পারবেন এবং রিসাইজ করতে পারবেন। আপনাকে আর পিসি সেটআপ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। খুব সহজে আপনি এই কাজটি করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে সফটওয়্যার টি সেটআপ দিতে হবে

First
সফটওয়্যার টি ইন্সটল করে চালু করুন।


ধরুন ‍আপনি  J:PELU drive কে partition করবেন। 

এখন  J:PELU drive এর উপর right click করে split এ click করুন এটি হবে নিচের মত


এখানে new partition size  এ আমি ১০ জিবি দিলাম। তবে এটি দিতে হবে  drive এর free size এর  থেকে। ওকে দিন।

 
 দেখুন L: নামে নতুন একটি  partition তৈরী হয়েছে।


 এবার apply এ click করুন।




yes দিন



অপেক্ষা করুন।


কাজ হয়ে গেছে।
দেখুন নতুন drive হয়ে গেছে।


Thanks for all my Friends 

আপনি জানেন মাউসের এই ব্যবহার গুলো ? Very important knowledge

 আপনি জানেন মাউসের এই ব্যবহার গুলো ? Very important knowledge
Shyamalsoft

অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই কম্পিউটার মাউসের সম্পূর্ণ ব্যবহার না জানার ফলে এর থেকে পরিপূর্ন সুবিধা আদায় করতে পারেন না। মাউসের ব্যবহার যথাযথভাবে করতে পারলে যেমন আপনার বিভিন্ন কাজ সহজ হয়ে যাবে তেমনি আপনার কাজের গতিও বৃদ্ধি পাবে। নিচে কম্পিউটার ব্যবহার কারীদের মাউস ব্যাবহারের কিছু টিপস দেওয়া হলো।

# শিফট বাটন ও মাউস ক্লিক

অধিকাংশ ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম বা টেক্সট এডিটর এ শিফট কী ও মাউস ক্লিকের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বা আংশিক লেখা হাইলাইট বা সিলেক্ট করা যায়। যেমন: লেখার সময় কর্সরকে যে কোনো একটি প্যারাগ্রাফের শুরুতে রাখুন এরপর শিফট-কী চেপে ধরে উক্ত প্যারাটির শেষে ক্লিক করুন ব্যাস পুরো প্যারাটিই সিলেক্টেড হয়ে যাবে।
এক্সট্রা টিপস: একই কলামে অবস্থিত টেক্সট সিলেক্ট করার জন্য Alt কী চেপে ধরে ড্রাগিং করে আপনার কাংক্ষিত অংশটি সিলেক্ট করে নিতে পারেন।

# Scroll wheel এর সম্পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার

বর্তমানে অধিকাংশ মাউসেই স্ক্রোল হুইল আছে। এর মাধ্যমে যে কোনো পেজ এর ওপর নিচে যাওয়া যায়। কিন্তু ছাড়াও আরও কিছু কাজে এই হুইলটি ব্যবহার করা যায়। এখানে তেমন কিছু ব্যবহার তুলে ধরা হলো:

1. মাউস হুইলটি শুধু একটি হুইলই নয় এটি একটি বাটন হিসেবেও কাজ করে। মাউস হুইলটিকে অনেকটা মাউসের তৃতীয় বাটন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। মাউস হুইলের মাধ্যমে যে কোনো লিংকের ওপর ক্লিক করলে তা
নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হয়। আবার যে কোনো ট্যাবের ওপর মাউস হুইল দিয়ে ক্লিক করে ট্যাবটিকে বন্ধও করা যায়।

2. ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় শিফট কী চেপে ধরে নিচে বা ওপরে স্ক্রল করলে অতি তাড়াতাড়ি পেজটির ওপরে বা নিচে যাওয়া যায়।

3. Ctrl কী চেপে ধরে ওপরে বা নিচে স্ক্রল করে ওয়েবপেজ/ওয়ার্ড পেইজকে জুম করে দেখা যায় আবার ছোটও করা যায়।

# ডাবল ক্লিক ও ট্রিপল ক্লিকের মাধ্যমে সিলেক্ট করা

যে কোনো শব্দের ওপর ডাবল ক্লিক করে শব্দটিকে সিলেক্ট করা যায়। একটি সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদ সিলেক্ট করার জন্য যে কোনো অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফের যে কোনো অংশে ট্রিপল ক্লিক বা একসাথে তিনবার ক্লিক করুন।


# রাইট ক্লিকের ব্যবহার

যে কোনো ফাইল বা সিলেক্ট করা টেক্স এর ওপর রাইট ক্লিক করে এর মাধ্যমে ফাইলটির প্রোপার্টিস দেখা, কপি, পেস্ট করা সহ আরও অনেক কিছু করা যায়। এছাড়াও কোনো ফাইল বা টেক্সট এর ওপর রাইট ক্লিক করে তা কোথাও ড্রাগ করে ছেড়ে দিলে ফাইলটিকে কপি/মুভ করার অপশন পাওয়া যাবে।

# Ctrl কী ও মাউস ক্লিক

কন্ট্রোল কী চেপে ধরে বিভিন্ন ফাইলের ওপর ক্লিক করে ফাইলগুলোকে একসাথে সিলেক্ট করে নেওয়া যায়। ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর সময় Ctrl চেপে ধরে যে কোনো লিংকের ওপর রাইট ক্লিক করলে লিংকটি নতুন একটি ট্যাবে ওপেন হবে।

# মাউসের সাইড বাটনের ব্যবহার

বর্তমানে নতুন মডেলের মাউসগুলোতে মাইসের দুই সাইডে এক্সট্রা দুইটি বাটন থাকে। এই বাটনদুটিকে নিজের ইচ্ছা মতো প্রোগ্রামিং করে সুবিধাজনক কাজে ব্যবহার করা যায়। সাধারনত ডিফল্ট ভাবে লেফট থাম্ব বাটন দিয়ে ব্রাউজিং এর সময় পেছনের পেজে যাওয়া যায়। এতে করে ইন্টারনেট ব্রাউজিং আরও আনন্দের হয়ে ওঠে।

# উইন্ডোজ এর Snap To সুবিধার ব্যবহার

উইন্ডোজের স্ন্যাপ টু ফিচারটির মাধ্যমে মাউস কার্সর অটোমেটিকভাবেই কোনো ডায়লগ বক্সের বাটনে চলে যায়। যেমন কোনো ফাইল ডিলিট করার সময় উইন্ডোজ আপনাকে সতর্কতামূলক বার্তা দেখানোর জন্য একটি ডায়লগ বক্স প্রদর্শন করবে। এক্ষেত্রে স্ন্যাপ টু সুবিধাটি চালু করা থাকলে মাউস কার্সরটি আপনা আপনি Ok বাটনে চলে যাবে ফলে আপনাকে শুধু ক্লিক করলেই হবে। এই সুবিধাটি চালু করতে কন্ট্রোল প্যানেল এ অবস্থিত মাউস প্রোপার্টিস থেকে Snap To অপশনটি চালু করে দিন।

# ওপেন করা উইন্ডো ম্যানেজ করা

যে কোনো ওপেন করা উইন্ডো এর টাইটেল বারে ডাবল ক্লিক করে উইন্ডোটিকে ম্যাক্সিমাইজ অথবা রিসাইজ করা যাবে। এছাড়াও ওপেনকৃত উইন্ডোর সবার ওপরে বাম দিকে অবস্থিত লোগোটিতে ডাবল ক্লিক করলে উইন্ডোটি বন্ধ হয়ে যাবে।

CD/DVD কপি করতে পারছেন না? এবার কপি হবেই

Shyamalsoft



CD/DVD কপি করতে পারছেন না? এবার কপি হবেই


বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা? আশা করি ভাল আছেন। আজ আপনাদের সাথে ছোট্ট একটি সফ্টওয়ার শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার CD/DVD কপি করতে পারবেন। কারন অনেক সময়ই আমাদের এই সমস্যায় পড়তে হয়।
 
আমি আজ যে সফ্টওয়ারটি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো
তা কিন্তু সত্যি খুবই কার্যকর। যাক আর বেশি কথা বলবোনা। 


সফ্টওয়ারটি এখানে ক্লিক করে নামিয়ে নিন । 

তারপর ইন্সটল করে ফেলুন আট দশটা সফ্টওয়ারের মতই। এবার সফ্টওয়ারটি ওপেন করুন।
 নিচের মত দেখবেন............................


এখানে লাল দাগ দেওয়া অপশনে HP DJ1050 নামে যা দেখতেছেন তাই হল আপনার CD/DVD। এবার আপনি নেক্স এ ক্লিক করুন । নিচের মত দেখবন..................................



এখানে আপনার CD/DVD এর সাইজ দেখাচ্ছে এবং কপি করার পর এটা কোথায় সেভ হবে তা দেখাচ্ছে। সাধারণত এটা C ড্রাইভকে টার্গেট করে রাখে মানে C ড্রাইভে সেভ হবে। আপনি চাইলে কোথায় সেভ করবেন দেখিয়ে দিতে পারেন। যেখানে সেভ করবেন সে লোকেশনটা দেখিযে দিয়ে নেক্সট এ ক্লিক করুন। নিচের মত দেখবেন.................


এখানে যা দেখতেছেন তা হল আপনার CD/DVD এর সবগুলো ফাইল। আপনি যদি চান সবগুলো ফাইল কপি করবেন তাহলে check all এ ক্লিক করুন। অথবা আপনি বেচে বেচে যেটা কপি করতে চান সেটা সিলেক্ট করেও কপি করতে পারবেন। সিলেক্ট করার পর সেভ এ ক্লিক করুন। নিচের মত দেখবেন.....................

এখন যা দেখতেছেন তা হল আপনার CD/DVD কপি হওয়া শুরু হয়েছে। এবর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন কপি কমপ্লিট হওয়া পর্যন্ত। কমপ্লিট হয়ে গেলে exit করে বের হয়ে আসুন এবং দেখুন সেভ করার জন্য যে লোকেশনটা আপনি টার্গেট করেছিলেন।

তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন, সূস্থ থাকুন, 





Geeeet Hurry........বিট ডিফেন্ডার এন্টি ভাইরাস ৬ মাস এর লাইসেন্সসহ(কার্যকরী)

Geeeet Hurry........বিট ডিফেন্ডার এন্টি ভাইরাস ৬ মাস এর লাইসেন্সসহ(কার্যকরী)
Shyamalsoft


এন্টি ভাইরাস তো আমরা সবাই ব্যাবহারকরি কিন্তু যখন কোন এন্টি ভাইরাস সঠিক নিরাপত্তা দিতে পারে না তখন আমরা কিন্তু অনেক সমস্যাই পরি। আর আমরা বেশিরভাগ লোকই ফ্রী এন্টি ভাইরাস ব্যাবহার করি। কিন্তু ফ্রী এর থেকে বিট ডিফেন্ডার এর মত কেনা এন্টি ভাইরাস অনেক কার্যকরী
 


কিন্তু বাঙালি এতো সহজ এ এন্টি ভাইরাস কিনে ব্যাবহার করবে তা ভাবা যায় না। তাই আমি ছোট খাট উপকার করতে আসছি। আপাত ৬ মাস চালান পরেরটা আমার হাতে ছেড়ে দেন দেখি কি করা যায়। আর আমার মনে হয় না বিট ডিফেন্ডার সম্পর্কে আপনাদের তেমন কিছু জানতে হবে। তাই নাই বললাম তবে আমি আজকে যা দিব তার বাজার মূল্যটা বলে দেই না হলে তো ভাববেন ফালতু পোস্ট করতেছি। বিট ডিফেন্ডার ২০১৪ এর ৬ মাস এর লাইসেন্স কী সহ এর দাম 79.95$  মাত্র যা আপনার আর আমার দ্ধারা কেনা সম্ভব না। তাই প্রথমে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন তার পর কোড দিয়ে অ্যাক্টিভ করে নিন।






লাইসেন্স কোডঃ           B4F2YYR


যদি পোস্টটি ভাল লাগে তাহলে আমাকে কমেন্ট এ জানাবেন। আর যত সম্ভব আমাদের সাথেই থাকবেন কারণ বিভিন্ন সময় আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে আসব বিভিন্ন চমক। ধন্যবাদ সকলকে আজকে এই পর্যন্তই।

Computer দিয়ে গুগল প্লে থেকে সরাসরি যেভাবে ডাউনলোড করবেন

Computer দিয়ে গুগল প্লে থেকে সরাসরি যেভাবে ডাউনলোড করবেন
Shyamalsoft


বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের দেখাব কি করে আপনি কোন সফটওয়্যার এর সাহায্য ছাড়া সরাসরি কিভাবে গুগল প্লে থেকে apk ফাইল ডাউনলোড করবেন।

 আমরা জানি apk ফাইল এর ভাণ্ডার হল গুগল প্লে। সকল ফ্রী এবং পেড অ্যাপ এবং গেমস পাওয়া যায় এই গোদাম এ। আর যদি আপনার স্মার্ট ফোন থেকে ডাউনলোড না করে আপনার কম্পিউটার থেকে সরাসরি ডাউনলোড করতে চান তাহলে আপনি অনেক সমস্যার সম্মুখীন হবে। বর্তমানে বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ডাউনলোড করা যাচ্ছে কিন্তু ওরা ইমেইল আইডি চায় আরও অনেক ঝামেলা করে তাই আজকে আমার এক সহজ পদ্ধতি। এখন আমি আপনাদের এমন একটি সাইট এর লিঙ্ক দিব যেখান থেকে আপনি আপনার গুগল প্লে থেকে পছন্দ করা ফাইল এর লিঙ্কটি কপি করে আমি যেই সাইট টি দিব সেখানে পেস্ট করবেন তাহলেই ডাউনলোড করতে পারবেন।

প্রথমে এই লিঙ্ক এ যান।



সম্পূর্ণ পেজটি লোড হওয়ার পর আপনি উপরের ছবির মত একটি পেজ দেখতে পারবেন।

এখন গুগল প্লে তে যান। আর একটি কথা বলতে মনে নেই। আপনি যদি কোন ইমেইল আইডি দিয়ে লগিন ছাড়াও থাকেন তাহলেও আপনি সহজ এ ডাউনলোড করতে পারবেন। এখন আপনার পছন্দের অ্যাপ অথবা গেমসটি খুঁজে বের করে করুন। এবার অ্যাপটির ফুল লিঙ্ক কপি করুন।


  
এখন অন্য ট্যাব এ যেই সাইটটিতে ভিসিত করা আছে সেখানে দেখবেন package name or google play url নামক একটি বক্স আছে। ঐ বক্স এ ক্লিক করুন এবং আপনার আপনার কপি করা লিঙ্কটি পেস্ট করুন।



এবার generate download link এ ক্লিক করুন।



 কিছুক্ষন অপেক্ষা করতে বলবে দয়া করে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। লিঙ্ক generate হয়ে গেলে আপনি সরাসরি এই সাইট এর generate download link এর নিচে নতুন একটি ডাউনলোড অপশন দেখতে পারবেন সেখানে ক্লিক করুন।



এখন নিশ্চিন্তে ডাউনলোড করুন।

মার পোস্ট ভালো লাগলো কি না দয়া করে কমেন্ট এ জানবেন।  সবাইকে আমার  শুভেচ্ছা জানিয়ে এখন কার মত বিদায় নিচ্ছি। ধন্যবাদ সকলকে।

এবার নিজেই সার্ভিসিং করুন আপনার যে কোন Epson প্রিন্টার

 এবার নিজেই সার্ভিসিং করুন আপনার যে কোন Epson প্রিন্টার
Shyamalsoft


আপনার প্রিন্টারে এরূপ সিগন্যাল দেখাতে পারে

তখন আপনি আমার দেওয়া লিংক থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করুন এবং আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করে নিন। এই সফটওয়ারটি উইন্ডোজ এক্সপি ও 7 এ চলবে। সফটওয়ার টি ইনস্টল দেওয়ার পর এরূপ একটি চিত্র আসবে

স্কিনসট-2


স্ক্রিন সট-3


ঐরূপ আসলে আপনার প্রিন্টারটি কত মডেলের তা উপরের ঘরে এবং নিচের ঘরে সিলেকশন করে দিন।তারপর আপনি সফটওয়ারটি মিনিমাইজ করুন এবং টাস্কবারে থেকে আপনার ইনস্টল করা সফটওয়ারটি দেখতে পাবেন। সেখানে গিয়ে মাউসে রাইট বাটনে ক্লিক করুন এবং প্রটেকশন কাউন্টার নামে একটি অপশন আসবে গিয়ে তার সাব মেনুতে ক্লিক করলে আপনি রিসেট প্রটেকশন সেন্টার নাম একটি অপশন পাবেন নিচের চিত্রের মত এখানে একটি ক্লিক করুন দেখাবে your Protection Reset বাস আপনার কাজ শেষ। প্রিন্টারটি অফ করে অন করুন দেখুন আপনার প্রিন্টার আবার সচল হয়ে গেছে।

স্ক্রিন সট-4 


সফটওয়ার ডাউনলোড এখানে ক্লিক করুন

ধন্যবাদ। সকলেই ভাল থাকবেন ।

PC তে .jar ফাইল চালাবেন কি করে তাই ভাবছেন? kemulator ব্যবহার করুন।

PC তে .jar ফাইল চালাবেন কি করে তাই ভাবছেন? kemulator ব্যবহার করুন।
Shyamalsoft

PC তে .jar ফাইল চালাবেন কি করে  ভাবছেন?  

Kemulator ব্যবহার করুন।


মোবাইল এর .jar ফাইল গুলো সাধারনত পিসিতে চলেনা। এগুলো পিসি তে চালানর জন্য emulator ব্যবহার করতে হয়। বেশ কিছু emulator আছে। এদের মাঝে sjboy emulator এবং kemulator আমি ব্যবহার করেছি। kemulator ব্যবহার করার মজা হচ্ছে এর উইন্ডো সাইজ ছোট-বড় করা যায় যেটা অন্যান্য emulator দিয়ে করা যায় না। তাই আজ kemulator নিয়ে কথা বলবো।

১।প্রথমে এটা ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংক থেকেঃ


২। ইন্সটল করুন।

৩। kemulator ওপেন করুন।

৪। এবার view>option এ ক্লিক করুন। নিচের ছবির মতো একটা উইন্ডো আসবে।





5. তীর চিহ্নিত অপশন গুলো খেয়াল করুন। একটাতে মোবাইল এর মডেল নাম্বার দেয়া আছে। আমার মতো সিলেক্ট করুন।

৬।  আপনার মনিটর এর সাইজ অনুযায়ী screen width and height সিলেক্ট করুন। ছবিতে দেখুন আমার মনিটরে  সফটওয়্যারটিকে কেমন দেখাচ্ছে।

৭। এবার Ok চিপে বের হয়ে আসুন।

৮।  .jar file ওপেন করতে midlet>open jar file অপশন এ গিয়ে কাঙ্ক্ষিত .jar ফাইল সিলেক্ট করুন।

৯। ব্যস!! এইবার মজা করে জেকন জাভা সফটওয়্যার পিসি তে ব্যবহার করুন।

১০। আমার এই টিউন কেমন লাগলো জানালে খুশি হব।

১১। ধন্যবাদ।

একটি পিসি থেকে অনেকগুলো পিসিতে ওয়াই-ফাই কানেকশনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করার.. পদ্ধতি

Shyamalsoft


অনেকগুলো পদ্বতির মধ্যে আজকের পোষ্টে একটি পদ্ধতি টি শেয়ার করলাম, কেউ যদি সঠিকভাবে এটা ব্যবহার করতে না পারেন তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে জানানোর অনুরোধ রইল.. আমি সাহায্যে করার চেষ্টা করব। (অনেকেই একটি পিসি থেকে অনেকগুলো পিসিতে ওয়াই-ফাই কানেকশনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্রাউজিং করার.. পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি উক্ত পদ্ধতি টি আপনাদেরকে অন্য কোন পোষ্টে শেয়ার করতে চেষ্টা করব)

যাইহোক, ওয়াই-ফাই এর নেট শেয়ারিং এর জন্য এত সফটওয়্যার রয়েছে যে এগুলোর বেশির ভাগ সফটওয়্যার ঠিকমতো কাজ করেনা এছাড়া ইনস্টলের সময় নানান জটিলতা দেখায়।

নিম্নে উক্ত পদ্ধতির বিষয়বস্তুর বর্ণনা দেয়া হল।

এর জন্য যা যা প্রয়োজন হবেঃ-

Laptop অথবা PC তে Internet Connection থাকতে হবে।

• Laptop এ WIFI enable হতে হবে এবং PC এর ক্ষেত্রে WiFi Dongle থাকতে হবে।

• Wifi enable এন্ড্রয়েড মোবাইল/অন্যান্য মোবাইল।

• Virtual WiFi Router সফটওয়্যার।


কার্যপ্রণালীঃ-

ধাপ-১॥
 
• Virtual WiFi Router সফটওয়্যারটি ডাউনলোডের জন্য নিচের লিংকটি তে ক্লিক করুন।

ধাপ-২॥
 
Virtual WiFi Router আপনার PC/Laptop এ ইনস্টল করে নিন।

ধাপ-৩॥
 
Installing শেষে আপনি “R” icon টি Tray এর bottom-right এ দেখতে পাবেন। এবার “R” icon এ ক্লিক করে Application টি ওপেন করুন।

ধাপ-৪॥
 
• Application টি ওপেন করার পরে, এবার আপনাকে “SHARE NET FROM” অপশনস টি তে আপনি যে Internet connection টি share করতে চান সেটিকে সিলেক্ট করতে হবে। 




 ধাপ-৫॥

এবারের ধাপটি অনেক গুরত্বপূর্ণ কেননা আপনার শেয়ার করা internet connection এর জন্য পাসওয়ার্ড সেট করার পালা।

• Configure button এ ক্লিক করুন।

• এবার “Wifi-Name” এ নাম টাইপ করুন যেটি আপনার ডিভাইসে wifi connection সার্চের সময় প্রদর্শন করবে।

• এরপর Password অথবা Security Key টাইপ করুন।(আপনার ডিভাইসে এটির প্রয়োজন হবে)





 ধাপ-৬॥

Name এবং Password টাইপ করা শেষ হলে-

• এবার “Setup Hotspot” ক্লিক করুন। এরপর আপনার Internet “Started Sharing” দেখতে পাবেন।

• কানেকশন ঠিকমতো পেয়ে থাকলে আপনি একটি pop-up balloon এ “VIRTUAL WIFI ROUTER- started successfully” লিখাটি দেখতে পাবেন। ব্যাস.. পিসির কার্যপ্রণালী এতটুকুই !!!




এবার আপনার এন্ড্রয়েড/অন্যান্য মোবাইলে যান। ওয়াই-ফাই চালু করে নতুন wifi connection খোজ করুন। আপনি আপনার পিসির ইন্টারনেটের শেয়ার করা কানেকশন দেখতে পাবেন। তারপর এটিকে কানেক্ট করে নিন, পাসওয়ার্ড বা ইন্টারনেট কী (অথবা আপনার হ্যান্ডসেটের মডেলের তারতম্যের কারনে অন্য কোন নামেও থাকতে পারে) এর স্থানে আপনার সেট করা পাসওয়ার্ড টি দিন।

এবার ইন্টারনেটের(ব্রাউজারের) কানেকশন টি ওয়াই-ফাই কানেকশনে সিলেক্ট করুন, যেটা আপনি সার্চের মাধ্যমে পেয়ে কানেক্ট করছিলেন। এছাড়া কানেকশনে কোন সমস্যা হলে আপনার ওয়াইফাই সেটিং পরিবর্তন করে দেখতে পারেন।

পিসির শেয়ার করা ইন্টারনেট এন্ড্রয়েড ছাড়াও আপনারা যেকোন ওয়াই-ফাই এনাবল মোবাইলে ব্যবহার করতে পারবেন। আমি আমার একটি Samsung(জাভা) মোবাইল দিয়ে সফলভাবে ওয়াই-ফাই কানেকশনের মাধ্যমে পিসির শেয়ার করা ইন্টারনেট ব্যবহার করে আসছি। (আমি এখানে Virtual WiFi Router সফটওয়্যার এর পুরাতন ভার্সনের স্কীণসর্ট দিয়ে দেখিয়েছি, নতুন ভার্সনের ক্ষেত্রে হুবহু উল্লিখিত ইমেজের সাথে মিল নাও থাকতে পারে তবে নিয়মের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কিছু নেই। আশা করি বুঝতে সমস্যা হবেনা)


আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকারের হাত থেকে রক্ষা করবেন যেভাবে

 আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকারের হাত থেকে রক্ষা করবেন যেভাবে
Shyamalsoft

 আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকারের হাত থেকে রক্ষা করবেন যেভাবে


ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করে থাকি।

ফেসবুকে প্রত্যেকের একটি গুরত্বপূর্ণ একাউন্ট থাকে এবং যেটি দিয়ে সবার সাথে সহজেই যোগাযোগ করা হয়। এছাড়াও জরুরী ভিত্তিতে যোগাযোগের জন্য উক্ত একাউন্ট টি পরিচিত সবার সাথে শেয়ার করা হয়। এসব কারণে ফেসবুক একাউন্ট অনেকটা গুরত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। প্রয়োজন হয় বিশেষ নিরাপত্তা প্রদানের। নিরাপত্তাহীন ফেসবুক একাউন্ট সহজেই হ্যাকারের দ্বারা হ্যাক হয়ে যায়। যদি এরকম গুরত্বপূর্ণ ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকারদের দ্বারা হ্যাক হয়ে যায় তাহলে মাথায় হাত ছাড়া আর কিছুই করার থাকেনা।





আমি আজ আপনাদের কে ৫টি উপায় শেয়ার করব, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকারদের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন।
নিম্নে সেগুলো দেয়া হল-

1. Secure ব্রাউজিং Enable করুন-

Secure ব্রাউজিং বলতে মূলত একটি সুরক্ষিত ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে ফেসবুক ব্রাউজ করাকে বুঝানো হয়েছে। নিরাপদ কানেকশন এর মাধ্যমে একটি সফল হ্যাকিং আক্রমণ থেকে 90% ঝুকিমুক্ত থাকা সম্ভব। Secure ব্রাউজিং Enable করতে এখানে ক্লিক করুন।

2. Text message নাটিফিকেশন Active করুন-

ফেসবুক সকল FB ব্যবহারকারীদের বিনামূল্যে টেক্সট মেসেজ নাটিফিকেশন সুবিধা প্রদান করছে। যখন কোনো কম্পিউটার অথবা মোবাইল থেকে আপনার একাউন্টে ঢোকা হবে তখন টেক্সট মেজেস নাটিফিকেশন আপনার কাছে পৌছে যাবে। এরপর আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন আপনি নিজে অথবা হ্যাকার আপনার একাউন্টে লগইন করেছে কিনা। তখন আপনি দ্রুত আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করিতে পারবেন।

3. সর্বদা একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন-

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড হ্যাকার থেকে ফেসবুক একাউন্ট সংরক্ষণ করার সেরা উপায়। যদি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সর্বনিম্ন ৩টি ক্যাপিটাল লেটার, ৩টি স্মলার লেটার, ৩টি নাম্বারির সংখ্যা ব্যবহার করতে হবে (উদাহরণস্বরুপ- BCDefg123)। এই ধরনের শক্তিশালী পাসওয়ার্ড আপনার ফেসবুক একাউন্টের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।

4. 3rd পার্টি এপ্লিকেশন ব্যবহার করার সময় সতর্ক থাকুন-

ফেসবুকে আরো মজা এবং আরো আরামদায়ক করার জন্য তৃতীয় পক্ষের Apps এর অভাব নেই। কিন্তু এখন হ্যাকাররা এগুলো কে ব্যবহার করে তাদের হ্যাকিং কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ে এগুলো ব্যবহার করে থাকি কিন্ত ব্যবহার শেষে সেগুলো কে remove/disable করতে ভূলে যাই। এর ফলে আমাদের ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হতে পারে।

সুতরাং
এখানে ক্লিক করে এপস্ সেটিং পৃষ্ঠায় যান, তারপর যেসব এপস্ আপনি ব্যবহার করছেন না সেগুলো কে disable করে দিন।


5. নিরাপত্তা সফ্টওয়্যার ব্যবহার করুন-

আপনার পিসির জন্য keylogger অথবা remote access Trojan (RAT) খুবই বিপজ্জনক। এগুলো হাত থেকে বাচার জন্য সঠিক নিরপত্তা সফটওয়ার ব্যবহার করুন।
















হ্যাক হওয়া Facebook ID ফিরিয়ে আনুন খুব-সহজে

হ্যাক হওয়া Facebook ID ফিরিয়ে আনুন খুব-সহজে
Shyamalsoft

হ্যাক হওয়া Facebook ID ফিরিয়ে আনুন খুব-সহজে



হ্যাকড হওয়া ফেসবুক একাউন্ট ফিরে পাবার কয়েকটি উপায় থাকলেও এই উপায়টি খুব সহজ ও কার্যকর।


এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন -

১। প্রথমে https://facebook.com/hacked লিখে এন্টার চাপুন ।

২। এবার My Accounts Compromised এ ক্লিক করুন ।

৩। এখন Identify Your Account অংশ হতে আপনার আইডিটি সিলেক্ট করুন । অর্থাৎ Email or phone number কিংবা Facebook username অথবা your name and a friend’s name অপশনে প্রয়োজনীয় ডাটা দিয়ে সার্চ করুন ।

৪। Security Check অপশন আসলে সেখানে ক্যাপচা এন্ট্রি করুন ।

৫। This is My Account এ ক্লিককরুন ।


ব্যাস এবার এবার আপনার কাজ শেষ এবং আপনি আপনার হারানো আইডি ফিরে পাবেন ।






















(একটু অন্যরকম )পেন ড্রাইভ থেকে Vista, Server, Win 7 ইনস্টল করুন

(একটু অন্যরকম )পেন ড্রাইভ থেকে Vista, Server, Win 7 ইনস্টল করুন
Shyamalsoft

(একটু অন্যরকম )পেন ড্রাইভ থেকে Vista, Server, Win 7 ইনস্টল করুন

 

ইউএসবি থেকে উইন্ডোজ দেয়া এখন আসা করি সবাই পারেন এগুলো নিয়ে অনেক পোস্ট আছে অনলাইনে। কিন্তু আজকে নিজের জানার জগত থেকে একটু অন্যরকম কিছু শিখুন। তবে আগেই বলে দিচ্ছি এই সিস্টেম টি কঠিন মনে হতে পারে আমি সেয়ার করছি যাদের আডভান্স লেভেলের কাজ শিখতে ভাললাগে তাদের জন্য। 

এখানে আমরা কম্যান্ড প্রমট ব্যবহার করে সম্পূর্ণ কাজটি করব আজকে।

 

এবার সম্পূর্ণ অন্যরকম ভাবে তৈরি করুন কম্যান্ড প্রমটের সাহায্যে

Step 1:
  রান থেকে CMD লিখে command prompt খুলুন। 
(সমস্যা হলে administrator হিসাবে ওপেন করুন) 
এবার টাইপ করুন Diskpart




 Note: যদি আপনার পিসিতে diskpart না থাকে তাহলে ডাউনলোড করুন  


Step 2:
 
এবার টাইপ করুন list disk


 এখানে দেখা যাবে নিজের কম্পিউটার এর ডিস্ক গুলো আমার পিসিতে USB device হল Disk 4


Step 3:

 
এবার টাইপ করুন Select disk 4

 

 Step 4:

 
এবার clean টাইপ করুন

Step 5:

 
এবার আপনার USB ড্রাইভ কে primary partition সিলেক্ট করতে টাইপ করুন create partition primary.

 

Step 6:

 
এবার active টাইপ করুন

 Step 7:

 
এবার আমার USB partition কে FAT32 এ কনভার্ট করে নিতে টাইপ করুন


format fs=fat32 quick 

 

 Step 8:

 
এখন assign টাইপ করুন


 

Step 9:


এবার Windows 7 installation ফাইল গুলো কপি করে পেস্ট করুন আপনার USB ড্রাইভে. 

কপি করা শেষ হলেই আপনার Windows 7 USB Installation ড্রাইভ একদম রেডি হয়ে যাবে।

অডিও ফাইলে রূপান্তর করুন! যেকোনো লিখাকে

 অডিও ফাইলে রূপান্তর করুন! যেকোনো লিখাকে
Shyamalsoft



  অডিও ফাইলে রূপান্তর করুন! যেকোনো লিখাকে

আজ আপনাদের সামনে একটি ভিন্নধর্মী পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। আজ কাল বিভিন্ন দরকারে আমাদের বিভিন্ন লিখা লিখতে ও পড়তে হয়। যদি আপনার লিখা গুলো নিজে নিজে পড়ে আপনাকে শুনায় তবে কেমন লাগবে? আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে যেকোনো লিখাকে অডিও হিসেবে শুনা ও অডিও ফাইলে রূপান্তর করা যায়।

যেভাবে করতে হবে

এই কাজটি করতে প্রথমেই আপনার কাছে থাকতে হবে Balabolka নামক সফটওয়্যারটি। 
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। 

ডাউনলোড করা হয়ে গেলে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে রান করুন।




এবার যেকোনো লিখা লিখুন, লিখা শেষ হয়ে গেলে তা সিলেক্ট করে প্লে বাটনে ক্লিক করুন তাহলেই আপনার লিখাটির অডিও বলা চালু হয়ে যাবে। আপনি চাইলে লিখাটির অডিও ফাইলও সেভ করে রাখতে পারেন, তাঁর জন্য আপনাকে ফাইল মেনুতে গিয়ে সেভ অডিও ফাইল বাটনে ক্লিক করতে হবে।

শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে!





[মেগাপোস্ট] এবার উইন্ডোজ এক্সপি চলবে আরও দুর্দান্ত এবং রকেটের গতিতে,না পড়লে গ্রেট মিস

Shyamalsoft

 

[মেগাপোস্ট]

এবার উইন্ডোজ এক্সপি চলবে আরও দুর্দান্ত এবং রকেটের গতিতে[৭/৮ এও কাজ করতে পারে] কোন সফট ছাড়াই,না পড়লে গ্রেট মিস

আমরা অধিকাংশই ভাল পারফর্মেন্স পেতে উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করি। কিন্তু ধিরে ধিরে এক সময় এটি-ও স্লো হয় বেশি সফট ইন্সটলেশন  এর কারণে বা অন্য কোন কারণে। কিন্তু কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে মুহুরতেই এটি রকেটের গতিতে চলবে। সেই দুর্দান্ত আর কিলার টিপস পেতে সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ুন।আপনার এক্সপিসক্রিয় পিসি'র স্পিড বাড়বে গ্যারেন্টেড!!

 

এক

আপনার পিসি'র সকল ড্রাইভ এনটিএফএস বা New Technology File System এ রূপান্তর করুন। আপনার হার্ড ড্রাইভ যদি ফ্যাট ৩২ বা ফ্যাট ১৬ ফরমেট এ থাকে তাহলে আপনি এনটিএফএস এ রূপান্তর করে যথেষ্ট ভাল পারফরমেন্স পেতে পারেন।
NTFS এ রূপান্তর করতে Windows key আর R একসাথে চাপুন। রান চালু হলে "CONVERT C: /FS:NTFS" [উদ্ধৃতি চিহ্ন ছাড়া] লিখুন আর Enter চাপুন। তারপর নির্দেশনা অনুসরণ করুন ।

দুই

আপনার পিসি থেকে Spyware এবং Malware দূর করুন। ইন্টারনেট জগতে অজস্র স্পাইওয়্যার ছড়িয়ে আছে , যেগুলোর অধিকাংশই ফ্রী সফটওয়্যার এর সাথে আমাদের পিসি তে চলে আসে। এই স্পাইওয়্যার এবং Malware পিসি কে স্লো করার জন্য বিখ্যাত। তাই Spybot Search & Destroy  বা অন্য কোন স্পাইওয়্যার রেমুভাল সফট ব্যবহার করে স্পাইওয়্যার দূর করুন।
আর Malware দূর করতে ব্যবহার করুন Malware Bytes নামের সফটটি যদিও এটি টাকা দিয়ে কিনতে হয়। কিন্তু আমি আপনাদের জন্য এটির সিরিয়াল সহ শেয়ার করছি।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPC1OxN1bhD9IjThz0LI8Krtl5-b2nveoat-v4QOi0IhbtbvIL2IF65iOOANRlpyZgYxGnMWYcfzJe2e_SRFgp-NfZNT43X54G-lB8zGjqfleZNdNP9Oby6oMD3SI8X5Vu98Qdu6UcVLZY/s200/download.jpg

 

 Serial No. - XACJ-HK4N-N7BQ-HHK6

Product ID -  4CR59

সফটটি ডাউনলোড করে কী দিয়ে PROFESSIONAL করে ফুল স্ক্যান করুন, তারপর Malware গুল ডিলিট করুন।

তিন

ইন্ডেক্সিং সার্ভিস ডিযেবল করুন।  ডিযেবল করতে My Computer এ গিয়ে যে কোন হার্ড ড্রাইভ এ রাইট ক্লিক করুন তারপর Properties এ যান। তারপর এই লিখা "Allow indexing service to index this hard drive for faster searching" এর পাশের টিক তুলে দিন। তারপর ওকে করুন। প্রসেস টি শেষ হতে একটু সময় লাগবে।

চার

আপনার উইন্ডোজ এক্সপি''র ভিযুয়াল ইফেক্ট কমিইয়ে দিন । এর জন্যঃ
My Computer-->Right Click on it--->>Advanced-->>Click on first "Settings"-->>Click on Adjust for best Performance-->>Apply
 

 

পাঁচ

ফোল্ডার ব্রাউজিং এর স্পিড বাড়াতে ঃ-
Go to My Computer > Tools menu > Folder Options > View tab. Uncheck "Automatically search for network folders and printers" and "Launch folders in a separate process". 


Click Apply, then click OK.

ছয়

menus তাড়াতাড়ি লোড করাতেঃ- Windows key + R চাপুন, তারপর লিখুন "regedit" এবং Enter চাপুন। এরপর "HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Desktop" এ যান এবং "MenuShowDelay" তে ক্লিক করে ১০০ করে দিন শেষে Enter চাপুন।

সাত

Unnecessary Service Disable করে দিন। উইন্ডোজ এক্সপি তে এরকম অনেক সার্ভিস থাকে যেগুলোর কোন ব্যবহার আমরা করি না, কিন্তু এগুল Load হয়ে আমাদের পিসি'র র‍্যাম নষ্ট করে ।তাই এগুল অক্ষম বা Disable করাই ভাল।
Disable করতে Windows logo key+ R চাপুন। তারপর লিখুন services.msc । তারপর নিচের সার্ভিস গুলতে ক্লিক করে Start Up Type এ  Disable করে দিন
নিচের  Service গুল Disable করুন।
 Alerter, Clipbook, Computer Browser, Distributed Link Tracking Client, Indexing Service, IPSEC Services, Messenger, Netmeeting Remote Desktop Sharing, Portable Media Serial Number, Remote Desktop Help Session Manager, Remote Procedure Call Locator, Remote Registry, Secondary Logon, , SSDP Discovery Service, Telnet, TCP/IP NetBIOS Helper, Upload Manager, Universal Plug and Play Device Host, Windows Time।

আট

উইন্ডোজ এক্সপি' বুট টাইম Improve করতে প্রথমে Windows logo key+R চাপুন। তারপর regedit লিখে Enter করুন। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Dfrg\BootOptimizeFunction এ যান এবং ডান পাশের লিস্ট থেকে Enable খুঁজে বের করুন। তারপর সেখানে ডাবল ক্লিক করে ভ্যালু "Y" করে দিন।
এবার আবারও Run ওপেন করে লিখুন "msconfig" তারপর ওকে করুন। এবার Startup এ ক্লিক করুন। তারপর অপ্রয়োজনীয় আইটেম এর পাশের টিক তুলে দিন

নয়

এক্সপি'র শাট ডাউন টাইম কমাতে Run অপেন করে লিখুন regedit তারপর HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Desktop তে যান এবং ডান পাশে WaitToKillAppTimeout খুঁজে ভ্যালু 1000 করে দিন। এবার HungAppTimeout  খুঁজে ভ্যালু 1000 করে দিন, তারপর "HKEY_LOCAL_MACHINE\System\CurrentControlSet\Control" এ  গিয়ে ডান পাশেWaitToKillAppTimeout খুঁজে ভ্যালু 1000 করে দিন।

দশ

আপনার কম্পিউটারের ওয়ালপেপার রিমুভ করুন। তা করতেঃ- ডেক্সটপ এ রাইট ক্লিক করে Properties এ গিয়ে Desktop Tab এ ক্লিক করুন। তারপর ওয়ালপেপার এর সরব প্রথম টা অর্থাৎ None Select করুন, তারপর Apply করুন।

 

এগার

CTRL+ALT+Delete চাপুন তারপর Process এ ক্লিক করুন এবং Explorer খুঁজে বের করুন। সেটিতে রাইট ক্লিক করে Set Pririty "Realtime" করে দিন । দেখুন আপনার পিসি রকেট এর গতিতে চলে কিনা!
যারা এই ১১টা পয়েন্ট ঠিক মত অনুসরণ করে কাজ করেছেন, তারা নিশ্চয় পিসি' র পারফর্মেন্স এর পরিবর্তন টা বুঝতে পারছেন।। 


এবার আসলেই পিসি রকেটের গতিতেই চলবে !
যদি কোন সমস্যা হয় টিউমেন্ট বক্স তো আছেই!