...........................................shyamalsoft copywrite সুরক্ষিত

নিজের ছবি সেট করুন পেনড্রাইভের আইকন ছবি হিসেবে ....

নিজের ছবি সেট করুন পেনড্রাইভের আইকন ছবি হিসেবে ....
Shyamalsoft




আজকে দেখাবো যে কি ভাবে  পেনড্রা্ইভের আইকন নিজের ছাবি দিতে হয়।
কাজটি করার জন্য আপানকে ছোট একটি কোডের সাহায্য নিতে হবে। সেই সাথে থাকতে হবে একটা আইকন ফরম্যাটের ছবি। আর একটি পেনড্রাইভ।

এবার তাহলে শুরু করা যাক-
প্রথমেই Notepad চালু করুন। অথবা আপনার পেন ড্রাইভে গিয়ে New Text Document চালু করুন। তারপর নিচের কোড টি কপি করুন অথবা টাইপ করুন-


[Autorun]


Label=Shyamal


Icon=Shyamal.ico

 

এবার এই ফাইলটিকে সেভ করুন Autorun.inf নামে। এখানে Label=Shyamal মানে হল পেন ড্রাইভের নাম। এখানে যদি Shyamal এর বদলে Your Name লিখেন তাহলে এটাই পেন ড্রাইভের নাম হবে।

Icon=Shyamal.ico মানে হল আপনার আইকন ফাইলের নাম। Shyamal.ico এটাকে আপনার আইকন ফাইলের সাথে Replace করুন। মনে রাখবেন .ico এক্সটেনশনটি অবশ্যই রাখতে হবে।

আর আইকন ইমেজটি অবশ্যই অবশ্যই আপনার পেন ড্রাইভে রাখতে হবে। এখন কথা হল যদি আইকন না থাকে তাহলে? অথবা আপনি যদি আইকন বানাতে না পারেন?

অফলাইন টা ভালোমত কাজ করে না তাই অনলাইন টাই দিলাম আপনারা ইচ্ছা করলে এখান থেকে .ico ফরম্যাটের ছবি করেনিতে পারেন।

Online Icon Converter


ভালো লাগলে অবশ্যই like দিবেন।


 

গোপন ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট জানতে খুলুন।......

গোপন ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট জানতে খুলুন।......
Shyamalsoft




কোনো বন্ধুর ফেসবুক প্রোফাইলে ঢুকে তার বন্ধুদের খোঁজ পেতে গিয়ে অনেকেই দেখেন শুধু দেখা যাচ্ছে ‘মিউচুয়াল ফ্রেন্ডস’-দের তালিকা। তার মানে আপনার বন্ধুটি তার পুরো বন্ধুর তালিকা আপনার কাছ থেকে আড়াল করে রেখেছেন। তবে এখন চাইলেই আপনি আপনার `ফেসবুক ফ্রেন্ড’র বন্ধুদের সম্পূর্ণ তালিকা দেখতে পাবেন। যারা আপনার বন্ধুর তালিকায় নেই তাদের সঙ্গে কারা বন্ধুত্ব করেছেন ফেসবুকে সেটাও চলে আসতে পারে আপনার নখদর্পনে।

কিভাবে করবেন:
 
সম্প্রতি ‘ফেসবুক ফ্রেন্ডস ম্যাপার’ (Facebook Friends Mapper) নামে একটি বিনামূল্যের ক্রোম এক্সটেনশন নিয়ে এসেছে গুগল। যেটি আপনাকে জানিয়ে দেবে বন্ধুদের গোপন করা বন্ধুদের তালিকা।


 
‘ফেসবুক ফ্রেন্ডস ম্যাপার’ (Facebook Friends Mapper) এর ক্রোম এক্সটেনশন "Link."

 
বন্ধু তালিকা জানতে প্রথমে চলে যান গুগল ক্রোমের ওয়েব স্টোরে। ইনস্টল করুন Facebook Friends Mapper extension। যে বন্ধুর গোপন ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্টটি আপনি দেখতে চান, তার প্রোফাইলটি খুলুন। এখন আপনি ফ্রেন্ডস ট্যাবে দেখতে পাবেন `Reveal Friends` অপশনটি।

 
এবার ক্লিক করুন তাতে। ব্যাস, বন্ধুর গোপন করা ফ্রেন্ড লিস্ট আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসবে। আপনি যার ফ্রেন্ডলিস্ট দেখতে চাইছেন তিনি আপনার বন্ধুর তালিকায় না থাকলেও কিছু যাবে আসবে না।

 
তার কোনো একজন বন্ধু আপনার বন্ধু হলেই হবে। সম্প্রতি এসেছে এই অপশনটি। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়ার আগেই আপনি একবার পরখ করে দেখতে পারেন।


স্পাই রাখতে চান?? তাহলে আসুন, (নতুনদের জন্য)

স্পাই রাখতে চান?? তাহলে আসুন,  (নতুনদের জন্য)
Shyamalsoft



শুধু শেখার এবং জানার উদ্দেশ্য নিয়ে টিউনটি দেখুন/

কারও ক্ষতির জন্য নয় 

 

যে সফটওয়্যারটি নিয়ে আজকের এই টিউন সেটার ব্যবহার অত্যন্ত সোজা এবং যে কেউ দেখলেই পারবেন। এটা ভিকটিমের কোনো ক্ষতি করবে না শুধু সে কোন কোন সাইট ভিজিট করছে তা আপনাকে মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেবে। তারচেয়েও বড় কথা প্রতি মেইলে একটা করে স্ক্রীনশর্টও পাঠিয়ে দেবে। খুব সহজেই আপনি সেই পিসির ওপর নজরদারি করতে পারবেন। তবে এই সহজ সরল সাধারণ keylogger এর সাহায্যে আপনি অসাধারণ কাজও করতে পারবেন। তবে 'কিছু নিতে গেলে কিছু দিতে  হয়' এর ক্ষেত্রেও এই কথাটি প্রযোয্য। এই keylogger ব্যবহার করতে হলে Microsoft.Net Framework আপনার এবং ভিকটিম উভয়ের পিসিতে ইনস্টল করা থাকতে হবে। এইটা অনেক ঝামেলা কারণ নিজের পিসিতে ইনস্টল করা থাকলেও অন্যের পিসিতে নাও থাকতে পারে। তাই এইটা সব জায়গায় কাজ করে না। তবে যেহেতু আমরা জানার উদ্দেশ্য নিয়ে শিখছি তাই শেখাটাই আগে।
প্রথমে Microsoft.Net Framework এইখান থেকে ডাউনলোড করুন। যাদের নাই করে নিন কারণ অনেক ভালো ভালো সফটওয়্যার আছে যেগুলো এইটা ছাড়া চালু হয় না। এর পরে অনেক নতুন ভার্সন বের হয়েছে। চাইলে সেইটা খুঁজে নিতে পারেন। Net framework না থাকলে সফটওয়্যার চালু করার পর এই ধরণের error ম্যাসেজ আসবে-


ডাউনলোড করার পর ইনস্টল করেছেন? তাহলে এখন কীলগারটি ডাউনলোড করুন-
https://drive.google.com/file/d/0BxebSQywjp4cdmRSakxXNUFDQXM/view?usp=sharing
জীপ ফাইলটি আনজিপ করলে ফোল্ডারের ভেতর তিনটি ফাইল দেখতে পাবেন। এর মধ্যে stub নামের জিনিসটা থেকে হাত দূরে রাখুন। key logger টির মেইন মেনু-


প্রথমে আপনার জিমেইল অ্যকাউন্ট ও আক্যাউন্টের পাসওয়ার্ড দিন। পাসওয়ার্ড ঠিক না হলে মেইল যাবে না। ভয় থাকলে একটা ফেক জিমেইল আ্যাকাউন্ট খুলে নিন। মেইল ও  পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর test এ ক্লীক করুন। সাথে সাথে আপনার দেওয়া মেইলে টেষ্ট মেইল যাবে। যদি যায় বুঝবেন সবকিছু ঠিকঠাক আছে।


এরপর সার্ভার নেম এবং সময়। যেই নামে ফাইলটি ভিকটিমের কাছে যাবে সেটিই সার্ভার নেম। সুতরাং এমন নাম দেন যেটাতে কেউ বুঝতে না পারে যে এইটা অকামের জিনিস। যতটুকু সময় পরপর আপনি মেইল চান তা সিলেক্ট করুন interval এ। সর্বনিম্ন ৩ পর্যন্ত সিলেক্ট করতে পারবেন।


অপশনে সবগুলো টিক সিলেক্ট করুন। এগুলো যা যা করবে-
  • virus scannig site ব্লক করবে।
  • পিসি চালু করার সঙ্গে সঙ্গে কাজ শুরু করবে।
  • এন্টিভাইরাস ডিজেবল করবে।
  • Taskmanager ডিজেবল করবে।
  • রেজিস্ট্রি ডিজেবল করবে।

ফেক ইরর মেসেজে ক্লীক করে মেসেজটি লিখুন (না লিখলেও সমস্যা নাই)। server রান করানোর সাথে সাথে মেসেজটি শো করবে।


এবার Build এ ক্লীক করুন। যেখানে extract করেছেন সেখানে একটি server তৈরী হবে। সার্ভারটির আইকন চাইলে চেঞ্জ করে দিতে পারেন যাতে কেউ সহজে ধরতে না পারে। তবে সার্ভারটিকে জিপ ফাইল করা জরুরী। এন্টিভাইরাস ডিজেবল করার কথা বললেও অধিকাংশ এন্টিভাইরাস একে ধরে ফেলতে পারে। । ফাইলটিকে attach করার পরিবর্তে কোনো ফাইল শেয়ারিং সাইটে আপলোড করে দিন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি dropbox এ যেয়ে আপলোড করেন। এখানে আপলোড করলে লিঙ্কে ক্লীক করলে সাথে সাথে সেভ ফাইল চলে আসবে। প্রথমে এখানে ক্লীক করে dropbox এ সাইন আপ করে নিন। তারপর লগ ইন করে public ফোল্ডারে আপনার সার্ভারটি আপলোড করে লিঙ্কটি কারও কাছে পাঠিয়ে দিন।

মনোযোগ দিয়ে এবং ধৈর্য সহকারে টিউনটি পড়ুন। তারপর সার্ভারটি আপলোড করুন ঐ ড্রপবক্সে। যে কোনো ডাইরেক্ট ডাউনলোড সাইটে আপলোড করলেও হবে। তারপর সেই লিঙ্কটা বসিয়ে দিন ঠিক এই জায়গায়-


যদি আপনার তৈরীকৃত সার্ভারে কেউ ক্লীক করে তাহলে প্রথমে এই কীলগারটি তার কাজ শুরু করবে এবং কয়েক সেকেন্ড পর সেই ট্রোজানটি সেই লিঙ্ক হতে ডাউনলোড তো হবেই অটোমেটিক পিসিতে রানও হয়ে যাবে।যদি হয় তাহলে আপনিও হয়ে যাবেন সেই পিসির আরেক দখলদার। 

তবে এইভাবে আবার আপনি আপনার নিজের পিসিতে টেস্ট না। তাহলে ট্রোজান আপনার সর্বনাশ করে দিবে। সবসময় একটু সাবধান থাকবেন।
 টিউনটি দেখার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

এবার কিলগার দিয়ে হ্যাক করুন যে কোন একাউন্ট। হাতিয়ে নিন সব তথ্য

Shyamalsoft

আজকে আমি নতুনদের কে পরিচয় করিয়ে দিবো সেরা Keylogger Ardamax এর সাথে  । প্রথমেই, আপনার PC এর অ্যান্টিভাইরাস Disable করুন , এটা আপনার PC এর কোন ক্ষতি করবে না  । এরপর, Ardamax Keylogger ডাউনলোড করে ফেলুন নিচের লিঙ্ক থেকে।



এবার Install করার পালা  । Setup File টা Open করুন।

১। ‘I Agree’ Button এ ক্লিক করুন।



২। ‘Next’ Button এ ক্লিক করুন।


৩। Destination Folder এ “C:ProgramDataPMG” সেট করুন এবং ‘Install’ Button এ ক্লিক করুন।


৪। ইন্সটলেশন শেষ হয়ে গেলে ‘View the Quick Tour’ অপশনটি uncheck করে ‘Run Ardamax Keylogger’ সিলেক্ট করে ‘Finish’ এ ক্লিক করুন।


এবার setup শেষ হয়ে গেলে টাস্কবারে এরকম একটা icon দেখতে পাবেন । আইকন টাতে রাইট ক্লিক করে ‘Enter registration Key’ তে ক্লিক করুন->>  
Name:Nemo / SnD
Key :YFSQSHVVLHUOOQTY

উপরের মত লিখে Register করুন এবং নিচের মত মেসেজ দেখতে পাবেন 



এখন আমরা Remote Keylogging করব। এর জন্য একটি File বানাবো যেটা Victim কে পাঠাতে হবে এবং Victim File টা ওপেন করলেই এই কিলগারটি তার পিসি তে অটোমেটিক ইন্সটল হয়ে যাবে এবং তার পিসি এর যাবতীয় সকল অ্যাকাউন্ট এর ইমেইল, পাসওয়ার্ড নির্দিষ্ট সময় পরপর আপনাকে ইমেইল করে পাঠাবে  চলুন তাহলে শুরু করি :

Icon টাতে আবার রাইট ক্লিক করুন এবং ‘Pre-Configured Installation’ এ ক্লিক করুন->>


১। ‘Next’ এ ক্লিক করুন।


২। ‘Installation folder on target Computer’ বক্সে ডিফল্ট হিসেবে যা আছে তাই রেখে দিন। আপনি যদি কিলগারটি অন্য কোনো ফাইলের সাথে বাইন্ড করে দিতে চান (Exp. JPEG অথবা .exe ফাইলের সাথে) তাহলে ‘Append keylogger engine to file or another application’ বক্সে চেক মারেন অ্যান্ড একটা মনের মত ফাইল সিলেক্ট করে দেন । নিচের ছবি তে দেখেন আমি কিলগার ফাইল টাকে একটা .png ফাইলের সাথে বাইন্ড করে দিসি। এরপর ‘Next’ এ ক্লিক করুন।



৩। আবার ‘Next’ এ ক্লিক করুন (সবগুলো বক্সে চেক মারবেন )


৪। ‘Security’ Window তে পাসওয়ার্ড দিন। এই পাসওয়ার্ড এর কারনে আপনার লগ ফাইল আপনি ব্যতিত আর কেউ পড়তে পারবে না এবং কিলগার কুইট করতে পারবে না, তাই পাসওয়ার্ড দেয়া ভালো। এরপর ‘Next’ এ ক্লিক করুন।
 
৫। ‘Options’ Window তে নিচের মত কনফিগারেশন দেন এবং নেক্সট চাপুন


 
৬। ‘Control’ Window তে ‘Send logs every’ অপশন টাতে চেক মারেন অ্যান্ড টাইম “1 hour” করে দিন। ‘Delivery Method’ অপশন এ ‘Email’ সিলেক্ট করুন। ‘Send only if Log size exceeds’ option থেকে চেক উঠিয়ে দিন। এরপর নেক্সট চাপুন। (নিচের মত Configure করুন)
 ৭। এবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ ******** “”””পূর্বের Step এ নেক্সট চাপার পর আবার ‘Back’ বাটন এ ক্লিক করুন।””””” তাহলে ‘Email Configuration’ Window আসবে।  ‘Send to’ textfield এ আপনার YAHOO MAIL ID দিন (অন্য কোনোটা না দেয়াই ভাল। আমি নিজে ইয়াহু মেইল ইউজ করছি অ্যান্ড এটাতেই বেষ্ট রেজাল্ট পাওয়া যায়, অন্য গুলতে ব্যান করে দেয় অথবা লগ ফাইল আসে না)  । ‘Username’ field এ আপনার কমপ্লিট ইয়াহু মেইল আইডি টি পুনরায় দিন। পাসওয়ার্ড ঘরে পাসওয়ার্ড লিখে দিন। ‘SMTP Server’ field এ লেখুন ‘smtp.mail.yahoo.com’ এবং ‘Port’ এর ঘরে ‘587’ বসান। ‘Security’ তে ‘SSL’ এর জায়গায় ‘TLS‘ সিলেক্ট করুন। নিচের মত করে কনফিগার করে ‘Test’ বাটন এ ক্লিক করুন। সবগুলো কাজ সঠিক ভাবে করলে মেইল successfully delivered হয়েছে মেসেজ দেখাবে এবং আপনার মেইল ইনবক্স চেক করুন (Spam বক্সে গেলে ‘Not Spam মার্ক করুন’)।

৮। ‘Ardamax’ এ ‘Control’ Window তে গিয়ে কোনো settings না চেঞ্জ করে ‘Next’ চাপুন।
৯। ‘Screenshots’ window তে ‘On timer’ সিলেক্ট করে ‘Settings’ button এ ক্লিক করুন। এবং টাইম=৫-১০ মিনিট দেন (As you wish  )
১০। ওয়েবক্যাম উইন্ডো তে ‘Next’ চাপুন অ্যান্ড ‘Destination’ window তে ফাইলের ডেসটিনেশন ও আইকন সিলেক্ট করে ‘Next’ চেপে finish দেন অ্যান্ড ফাইনালি আপনার কাঙ্ক্ষিত ফাইল টি পাইয়া যান




১১। এবার ফাইল টাকে মেইল, অথবা ফেবু তে পাঠাইয়া দেন। (Password protected Rar format এ পাঠাবেন অথবা কোনো ফ্রি হোসটিং সাইটে ছাড়েন, তবে প্লিজ জিনিস টা যেন ক্রাইম এর পর্যায়ে না চলে যায় )


এখন এ ফাইলটাতে ভিকটিম ডাবল ক্লিক করলেই এর সাথে বাইন্ড করা ফাইল টি (slave file) চালু হবে এবং  ভিকটিম এর সমস্ত ইমেইল, পাসওয়ার্ড ও তার কাজের স্ক্রিনশট মেইলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন

Torrent কি ???????????????

Torrent কি    ???????????????
Shyamalsoft

। আমি আজকে আপনাদের সাথে Torrent নিয়ে আলোচনা করব। আসুন কাজের কথায় আসি।

আগে জেনে নেওয়া দরকার Torrent কি-

Torrent: Torrent হচ্ছে এমন একধরনের File যে File এ আমাদের কাংখিত File (Softwares, Videos, Movies, Games etc)এর Torrent server এর লিঙ্ক করা থাকে। Torrent থেকে কোন কিছু Download করাটা সরাসরি Download করা থেকে ভিন্ন। এক্ষেত্রে আপনি যে File (Softwares, Videos, Movies, Games etc) Download করতে চাচ্ছেন তার Torrent File (এক্ষেত্রে Google Search বা Other Search Engine ব্যবহার করতে পারেন) খুজে বের করে Download করতে হবে।

আপনার কাংখিত Torrent টি পাবার সহজ উপায় হচ্ছে-

যেমন- আমি Adobe Photoshop CS6 Extended Software টি খুজব, তাহলে আমাকে Torrent এর জন্য  Adobe Photoshop CS6 Extended torrent লিখে Google এ Search দিতে হবে। তার মানে হচ্ছে আপনি যেটি খুজতে চাচ্ছেন শুধু তার সাথে Torrent লিখে দিলে সহজেই খুজে পাওয়া সম্ভব।

Torrent File চেনার সহজ উপায়-

আপনি যখন খোজাখুজির পর একটা File Download করলেন তখন কিভাবে বোঝবেন যে এটি Torrent file?
File টির নাম যাই হোক না কেন শুধু খেয়াল রাখবেন File এর শেষে .torrent আছে কি না। ধরুন এরকম- Adobe Photoshop CS6.torrent

Torrent কত প্রকার?

Torrent দুই প্রকার। যথা-
  • Magnetic Torrent: এই Torrent এর সুবিধা একটু বেশী। এই Torrent Download করার জন্য কোন Torrent File Download করার প্রয়োজন হয়না। শুধু  Magnetic Torrent এ click করলেই আপনার Torrent Downloader ওপেন হয়ে Download হওয়া শুরু করবে (যদি Downloader install করা থাকে)। 
  •  
  •  
  • Torrent: Torrent এর ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার কাংখিত File (Softwares, Videos, Movies, Games etc)এর Torrent File Download করতে হবে। তারপর আপনি যে Torrent File Download করেছেন সেই File টিকে Open করুন...দেখবেন আপনার কাছে Downloader অনুমতি চাইছে (যদি Downloader install করা থাকে)।

Torrent ব্যবহার করে কোন File Download করার সুবিধাঃ

  • সবসময় Resume support পাবেন (১০০% গ্যারান্টি)।
  •  
  • যে Server থেকে আপনি Download করছেন...সেই Server থেকে যদি আরও User download করে তাহলে আপনি আরো অধিক Speed পাবেন (যেখানে সরাসরি Download করলে যদি Server এর Bandwidth limit পার হয় তখন Download Speed কমে যায়)।
  •  
  •  
  • ধরুন আপনি একটা File Download করতেছেন..45% download হওয়ার পর আপনার Computer এর Operating System Crash করল অথবা আপনই ভুল করে নতুন করে Operating System Install করে ফেলেছেন তখন ইচ্ছে করলে আপনার সেই 45% incomplete file টি সেই জায়গা থেকেই Download করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে-

  • যে Torrent File ব্যবহার করে আপনি Download করতেছিলেন সেই Torrent file download করুন...আর যদি সেই Torrent file টি আপনার Computer এ থাকে তাহলে Torrent File টি Open করুন।
  •  
  • এখন Downloader আপনার কাছে অনুমতি চাইবে Download করার জন্য...যে drive এর যে Folder এ Download হচ্ছিল ঠিক সেই Path টা Select করে দিন। দেখবেন আপনার Downloader সেই 45% থেকেই Download হচ্ছে। (যদি আপনার সেই Incomplete file টা  C: drive Download এ হচ্ছিল তাহলে আপনই এই সুবিধাটা পাবেন না )।
  •  
  •  
  • 8. আপনি যে Torrent File টি দিয়ে Download করতে চাচ্ছেন তার সাথে others কি কি Extra File include করা তা Download করার আগেই দেখতে পারেন। যেটি আপনার প্রয়োজন নেই সেটি Skip করে দিতে পারেন।

Torrent ব্যবহার করে কোন File Download করার অসুবিধাঃ

  • ১. আপনি যে Torrent File দিয়ে Download করতে চাচ্ছেন তার Seeds ও Leechers যদি কম হয় আপনি Full Speed এ Download করতে পারবেন না। সাধারনত Seeds ও Leechers এর সংখ্যা যদি ১০ এর উপরে হয় তাহলে আপনই Full Speed এ Download করতে পারবেন।
  • Torrent Download korte  যা যা লাগবে-
  • ১. Torrent Downloader
  • 2. Torrent File

আপনাদের যদি কারও Torrent Downloder প্রয়োজন পরে তাহলে নিচের দেওয়া link থেকে Download করতে পারবেন।

                                                 
 Download bittorrent!