...........................................shyamalsoft copywrite সুরক্ষিত

Memory Card কে হ্যাক করে পাসওয়ার্ড উদ্ধার করুন

Memory Card কে হ্যাক করে পাসওয়ার্ড উদ্ধার করুন
Shyamalsoft

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি । আশা করি সকলে ভালো আছেন । আমার আজকের টিউনের বিষয় হল মোমোরীকার্ডকে হ্যাক করে পাসওয়ার্ড পাওয়া ।
তাহলে চলুন ।
নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন ।

>>পদ্ধতিসমূহ<<<

১। প্রথমে একটি File Explorer ডাউনলোড করুন ।

Download ES File Explorer Android App

file explorer windows... (10 programs)

 

২। মোবাইলে মেমোরিকার্ড প্রবেশ করুন এবং কিছুহ্মণ পর মেমোরীকার্ডটি মোবাইল থেকে বের করে ফেলুন ।

৩। এরপর File Explorer ওপেন করুন এবং মোবাইলের ফোন মেমোরীতে (c) প্রবেশ করুন এবং MMCSTORE নামক ফাইলটি খুজুন ।

৪। MMCSTORE ফাইলটি rename করে MMCSTORE.txt করে ফেলুন ।

৫। যদি আপনার মোবাইলে সরাসরি txt ফাইল পড়া যায় তাহলে ফাইলটি ওপেন করে পড়ুন । এরমধ্যেই পাসওয়ার্ড আছে ।
যদি txt ফাইলটি মোবাইলে পড়তে না পারেন তাহলে কম্পিউটার এ সেন্ড করে পড়ুন ।

[বিঃদ্রঃ যে মোবাইল দিয়ে মেমোরীকার্ড লক করা হবে সে মোবাইল দিয়ে এই প্রসেসটি করবেন না ]

হারিয়ে যাওয়া M.S. Word ফাইল এর পাসওয়ার্ড Remove করুন আর উদ্ধার করুন গুরুত্বপূর্ণ File

 হারিয়ে যাওয়া M.S. Word ফাইল এর পাসওয়ার্ড Remove করুন আর উদ্ধার করুন গুরুত্বপূর্ণ File
Shyamalsoft







সাধারণত আমরা M.S. Word লেখালেখি বেশি করি, অনেক সময় আমরা নিরাপত্তা জন্য M.S. Word ফাইল এর ফাইল পার্সোয়ার্ড দিয়ে থাকি, আর Password ভূলে যাওয়ার কারনে ওপেন করতে পারি না আমাদের গুরুত্বপূর্ণ File! চিন্তা নেই নিচের নিয়ম গুলো ভাল করে অনুসরণ করুন আর খুলে ফেলুন আপনার ভূলে যাওয়া Password দেওয়া File.
তাহলে আর দেরি কেন 

এখান থেকে Office Password Remover
  সফটওয়ার টি ডাউনলোড করে চালু করুন।


 
এবার Open বাটনে ক্লিক করে আপনার পার্সওয়ার্ড দেওয়া ফাইলটি দেখিয়ে দিন।


এবার Remove বাটনে ক্লিক করে Password বাদ দিন। কোন মেসেজ আসলে Ok তে ক্লিক করুন।


তাহলে Password দেওয়া ফাইলের সাথে আরেকটি ফাইল দেখতে পাবেন এবার এটি ওপেন করে দেখুন।

বিঃদ্রঃ ইন্টারনেট কালেকশান/সংযোগ থাকতে হবে।

Device driver কে Restore করার জন্য কিভাবে Driver rollback ব্যবহার করবেন?

 Device driver কে Restore করার জন্য কিভাবে Driver rollback ব্যবহার করবেন?
Shyamalsoft

Driver rollback হল Driver এর আগের অবস্থানে ফিরে যাওয়া।এর সাহায্যে আপনি আপনার driver এর আগের অবস্থানে ফিরে যেতে পারবেন যদি কোন কারণে আপনার কম্পিউটারে সমস্যা দেখা দেয় driver এর করণে। 

আসুন দেখে নিই কিভাবে Driver rollback ব্যবহার করবেন ?
আপনার কম্পিউটার চালু করুন। যখন POST(Power on Self Test) শেষ হয়ে আপনার কম্পিউটার স্ক্রীন কালো হবে তখন keyboard থেকে F8 চাপুন Windows advanced options menu-তে যাওয়ার জন্য।
এখন Windows advanced options menu থেকে Safe mode select করে ENTER চাপুন।

Administrator হিসেবে আপনার কম্পিউটারে লগিন করুন।
এখন আপনার ডেস্কটপ থেকে My computer এর উপর Right mouse ক্লিক করে properties-এ যান।



 System properties থেকে Hardware tab>>device manager-এ যান

 

 


এখন এইখান থেকে আপনার যথাযত device এর উপর ডবল ক্লিক করুন
 




এইখান থেকে এখন Roll Back Drive ক্লিক করুন। একটি message আসবে এবং yes-এ ক্লিক করুন।


Apply এবং OK করে বের হয়ে আসুন।





Windows service pack 2 থেকে service pack 3 এ রুপান্তর করুন সহজেই

Windows service pack 2 থেকে service pack 3 এ রুপান্তর করুন সহজেই
Shyamalsoft


সফটওয়ারের নতুন ভারশনগুলো service pack 2 তে চালানো যায় না। তাই অনেক ভাল ভাল সফটওয়ার থাকা সত্তেও আমারা অনেক সময় সেগুলো ব্যবহার করতে পারি না। দেখা যায় ডিক্স নাই কিবং সেটাপ দেবার মত অত সময় নাই অথবা সেটাপদিলে কোন ফাইল হারাবার সম্ভাবনা ইত্যাদি কারনে service pack 3 ব্যবহার করা হয়ে ওঠে না। কিন্তু খুব সহজ উপায়ে আপনি service pack 2 কে service pack 3 রুপান্তর করতে পারেন। 

RUN পোগ্রাম চালু করে regedit টাইপ করে Enter চাপুন। 
এবার HKEY_LOCAL_MACHINE থেকে SYSTEM  
তারপরে CurrentControlSet 
তারপর Control 
তারপর Windows  এ যান এবং CSDVersion এ 
রাইট বাটনে ক্লিক করে Modify সিলেক্ট করে 200 এর পরিবর্তে 300 দিন। তাহলেই service pack 2;  service pack 3 রুপান্তর হবে।

কিছু তথ্য পাসওয়ার্ড ম্যানেজার নিয়ে

কিছু তথ্য পাসওয়ার্ড ম্যানেজার নিয়ে


Shyamalsoft

আধুনিক যুগে যারা কম্পিউটার নিয়ে একটু বেশিই নাড়াচাড়া করেন অর্থাৎ যারা এডভান্স ইউজার তাদের প্রত্যেকেরই প্রচুর সাইট এ প্রচুর আইডি এবং আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড আছে। কিন্তু ১০১ টা সাইট এ পাসওয়ার্ড আর ইউজার আইডি মনে রাখা অত্যন্ত কঠিন ব্যাপার। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীরা সাহায্য নেয় পাসওয়ার্ড ম্যানেজার জাতীয় সফটওয়্যার গুলির।


# পাসওয়ার্ড ম্যানেজার আসলে কি?

password manager একটি বিশেষ type এর software যার মাধ্যমে আপনার যাবতীয় id আর password ১ টি database দ্বারা সুরক্ষিত অবস্থায় থাকে। এবং ১০০১ টা সাইট এর জন্য আপনার বারবার id, password মনে রাখতে হয় না । automatic ভাবেই password manager সাইট এ login করে দেয়।

# অটোমেটিক লগিন মানে?

automatic মানে ধরুন আপনি ফেসবুক সাইট টা খুললেন। তখন  password manager আপনাকে option দেবে আপনি facebook এ login করতে চান কিনা বা করলেও কোন id দিয়ে [multi user দের জন্য] করতে চান । আপনি তখন দেখিয়ে দেবেন যে আমি এই id দিয়ে facebook এ login হতে চাই । ব্যাস automatic আপনি login হয়ে যাবেন।

# পাসওয়ার্ড ম্যানেজারের সুবিধাটা তাহলে কি?

১. ১০০১ টা সাইট এর সাইট এর password আর id মনে রাখতে হয় না

২. keylogger এর ভয় থাকে না


৩. পাসওয়ার্ড ম্যানেজার এর ডাটাবেজ থেকে সাইট সিলেক্ট করলে অটোমেটিক লগিন হয়ে যায়। মানে আপনি gmail খুলতে চাইলে আপনাকে google এ গিয়ে login করে gmail খুলতে হবে না। আপনি browser এর ডানদিকে  password manager এর database থেকে gmail সিলেক্ট করলে automatic জিমেইল এ আপনি mail check করতে পারবেন।


# পাসওয়ার্ড ম্যানেজার থাকলে তো যে কেউ আমার আইডি পাসওয়ার্ড জেনে গিয়ে এক্সেস করতে পারবে!       না। 

কারন password manager access করার আগে ওই বেক্তি কে আপনার master password জানতে হবে । সঠিক master password না দিলে password manager ব্যাবহার করা যাবে না।

# মাস্টার পাসওয়ার্ড মানে ?

master password মানে password manager এর password। যেটি আপনাকে প্রতিবার browser খোলার পর দিতে হবে । না দিলে বা ভুল password দিলে password manager ব্যাবহার করা যাবে না। 
 সুতরাং এটি সুরক্ষিত

# তাহলে তো password দিতেই হল। সুবিধা টা কথায় ?

সুবিধা বলতে আপনার master password একবার দিতে হয় । but বারবার সাইট এ ঢোকার জন্য বারবার password টাইপ করতে হচ্ছে না। মানে password manager login [enable]করে যতক্ষণ আপনি browse করছেন আপনাকে আর বিভিন্ন সাইট এ যাবার জন্য বারবার id,password দিতে হচ্ছে না।

# পাসওয়ার্ড ম্যানেজার কিভাবে কাজ করে ?

password manager আপনার id,password আর login page কে ওর database এ নিয়ে রাখে। যখন আপনি সেই site এ login করতে চাইছেন password manager তখন automatic সেই site এর মধ্যে [login page এ] আপনার id,password কে ইনপুট করে দিচ্ছে ফলে আপনার খাটুনি,সময় যেমন বেঁচে যাচ্ছে তেমনি hack হবার সম্ভবনা ও কম এতে।



আপনার সেভ করা password এর তালিকা


lastpass automatic login করছে


Login হচ্ছে lastpass দ্বারা


Login হবার পর


আপনার বেক্তিগত profile ও lastpass secure sarver এ সেভ রাখতে পারেন

নজর দেবেন :

password manager দিয়ে login করলেও সাইট থেকে বেরুবার সময় logout করতে ভুলবেন না।
  ****আমি “kaspersky password manager” বা “lastpass” কেই recommend করছি । lastpass, online server এ আপনার data সেভ রাখে যা খুবই secure .আজ অবধি যা unsafe বা hack হয়নি আর “kaspersky password manager” computer এ আপনার data সেভ রাখে । kaspersky lab নিয়ে বলার তো কিছুই নেই। পছন্দ আপনার [নির্ভরশীল দুটোই]
আর একটি ব্যাপার browser install এর পর password manager ইন্সটল করবেন । আর password manager browser এ ব্যাবহার করা না গেলে password manager এর addon টি আলাদা করে download করে নিন।

আমি শুধু password manager নিয়ে basic ব্যাপার গুলো জানালাম । আরও জানতে lastpass বা kaspersky password manager এর সাইট এ যেতে পারেন বা wikipedia তে চোখ বোলাতে পারেন।

আপনার হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম সহজেই বন্ধ করুন

 আপনার হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম সহজেই বন্ধ করুন
Shyamalsoft


প্রথমেই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা নিবেন। আজ অনেকদিন পরে আবার নতুন পোস্ট করতে বসলাম, কিছু সমস্যার কারনে পোস্টটি দেরিতে দিতে হচ্ছে। কিছুদিন আগে নতুন কিছু জানার জন্যে একটি ব্লগে ভিজিট করছিলাম, পোস্টটি পড়েই ভাবলাম পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে তাই এটি শেয়ার করলাম। আমরা যখন কম্পিউটার চালাই তখন অনেক সময় দেখা যায় যে কোন একটা প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেল। এই সমস্যা হতে উদ্ধার হওয়ার জন্য আমরা টাস্ক ম্যানেজারের কাছে সাহায্য চাই। তাই আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটা টিপস শেয়ার করব যেটার সাহায্যে এক  চাপেই বন্ধ করতে পারবেন আপনার হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম।

তাহলে চলুন দেখি, প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের রাইট ক্লিক করুন এবং new তে গিয়ে shortcut সিলেক্ট করুন তাহলে আপনার শর্টকাট এর লোকেশন জানতে চাইবে। সেখানে নিচের লেখাটি কপি করে পেস্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।

taskkill.exe /f /fi “status eq not responding”


শর্টকাটটির পছন্দমত একটি নাম দিন এবং ফিনিশ বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার দেওয়া নামে একটা শর্টকাট তৈরী হয়েছে আপনার ডেস্কটপে এখন থেকে কোন প্রোগ্রাম হ্যাং হলে শুধু এখানে একবার ডাবল ক্লিক করুন। বন্ধ হয়ে যাবে আপনার হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম। 

ধন্যবাদ।


Computer কেনার আগে জেনে নিন

Computer  কেনার আগে জেনে নিন
Shyamalsoft

কম্পিউটার যে আধুনিক প্রযুক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ যন্ত্র, সেটা না বললেও চলবে। তাই সবারই ইচ্ছা থাকে একটা কম্পিউটার কেনার। কিন্তু একটা ভালো কম্পিউটার কেনার জন্য কম্পিউটার সম্পর্কে কিছু বিষয় জানা প্রয়োজন। আমি আজকে আপনাদের সেইরকম কিছু বিষয়ই জানাবো। কম্পিউটারের ব্যাপারে একেবারেই নতুন, এমন মানুষদের কথা মাথায় রেখেই পোস্টটা সহজ কথায় লেখার চেষ্টা করলাম।




কম্পিউটার কেনার সময় প্রথমেই কয়েকটি জিনিসের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন:
১. যেখান থেকে কিনছেন, সেই দোকান ক্রেতাদের কীরূপ গ্রাহক সেবা দেয়। এক্ষেত্রে পরিচিতরা সাহায্য করতে পারে।
২. বাজারে অনেক সময় খোলা হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়। কখনোই এগুলো কিনবেন না।
৩. আপনি কম্পিউটার এক্সপার্ট না হলে অন্তত:পক্ষে Processor, Mainboard, RAM, HDD, ODD, Graphics Card, Casing একই দোকান থেকে কিনবেন। তারাই এগুলো সঠিকভাবে configure করে দিবে।
এখন আমি কম্পিউটারের মূল প্রত্যেকটি আলাদা part সম্পর্কে বলবো এবং এগুলো কেনার সময় কী কী বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে, সে সম্পর্কে বলবো।
Processor (প্রসেসর):
কম্পিউটারের প্রধান জিনিস। এটিই কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে। মূলত একেই CPU (Central Processing Unit) বলে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল Intel এবং AMD (Advanced Micro Device)। দুইটাই ভালো, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং technology’র দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে Intel.
প্রসেসর যেহেতু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে।

১. প্রসেসরের clock speed কত, সেটা লক্ষ্য করতে হবে। ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতাও তত বেশি হবে।

২. প্রসেসরের সিরিজ কী, সেটা খেয়াল করতে হবে। সিরিজ যত উন্নত হবে, স্পিড তত বাড়বে। Intel এর প্রথম দিককার প্রসেসর এর মধ্যে রয়েছে, Pentium Series। পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে এসেছে, Celeron series, Core Series, i Series। Pentium Series এর মধ্যে, P1 (Pentium 1) এর চাইতে P2 ভালো, P2 এর চাইতে P3 ভালো আবার, P3 এর চাইতে P4 ভালো। অর্থাৎ, same clock speed এর P1 এর চাইতে P2  এর স্পিড বেশি। আবার, একইভাবে, Pentium Series এর চাইতে Core Series এর স্পিড বেশি। core series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core 2 Quad> Core 2 Duo> Dual Core. আবার core i series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core i7 extreme> Core i7> Core i5> Core i3।

৩. প্রসেসরে কয়টি কোর (core) এবং কয়টি থ্রেড (thread) রয়েছে, তা খেয়াল করতে হবে। কোর এবং থ্রেড এর সংখ্যা বেশি হলে স্পিড বাড়বে। এখন পর্যন্ত সবোর্চ্চ ছয়টি কোরের প্রসেসর আবিস্কৃত হয়েছে।

৪. FSB (Front Serial Bus) এর পরিমাণ লক্ষ্য করতে হবে। FSB বেশি হলে স্পিড বেশি হবে। যদিও নতুন প্রসেসর গুলোতে FSB ব্যবহার করা হয় না। এর পরিবর্তে QPI ব্যবহৃত হয়।

৫. Cache Memory (ক্যাশ মেমরি) কত, তা লক্ষ্য করতে হবে। ক্যাশ মেমরির মধ্যে প্রকারভেদ রয়েছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ক্যাশ মেমরি হল L3 Cache.

৬. Hyper Threading Technology রয়েছে কিনা, লক্ষ্য রাখবেন। এ প্রযুক্তি Multitasking এর ক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।

৭. Intel Processor এর ক্ষেত্রে, Turbo Boost Technology রয়েছে কিনা, তা লক্ষ্য রাখবেন। এই প্রযুক্তি প্রয়োজনের সময় প্রসেসরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৮. GPU (Graphics Processing Unit) রয়েছে কিনা, দেখবেন। প্রসেসরে GPU থাকলে এবং ভালো মাদারবোর্ড ব্যবহার করলে External Graphics Card দরকার হয়না। (যদি না আপনি কম্পিউটারে খুবই উন্নত মানের গেম খেলেন অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং বা HD ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কাজ না করেন।)

[শেষ তিনটি অপশন বিশিষ্ট প্রসেসরের দাম সাধারণত বেশি হয়। সাধারণ কাজের জন্য এই সকল অপশনের প্রয়োজন নেই।]



Mainboard or Motherboard (মেইনবোর্ড বা মাদারবোর্ড):

এই বোর্ডটিতেই কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশ যুক্ত থাকে। মেইনবোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ডগুলো হল: Gigabyte, Intel, Foxcon, Asus ইত্যাদি। মেইনবোর্ড অবশ্যই প্রসেসর সাপোর্টেড হতে হবে। মেইনবোর্ড এর পোর্ট দুই ধরনের হয়, IDE এবং S-ATA। তবে বর্তমানে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডই দেখা যায়। প্রায় সব S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে অন্তত একটি IDE পোর্ট থাকে। প্রয়োজনে IDE to S-ATA converter ব্যবহারের মাধ্যমে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে IDE device ব্যবহার করা যায়। মেইনবোর্ড কেনার সময় যে যে বিষয় লক্ষ্য রাখবেন, তা হল:
১. মেইনবোর্ড যেনো প্রসেসর সমর্থিত হয়।

২. RAM এর ধরন। মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেরকম হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে। সর্বাধুনিক RAM টাইপ হল DDR3।

৩. USB Port এর version কত। সর্বাধুনিক হল USB 3.0। [USB 3.0 পোর্ট বিশিষ্ট মেইনবোর্ড এর দাম কিছুটা বেশি]

৪. বর্তমানে সব মেইনবোর্ডেই LAN Card (Local Area Network Card) থাকে। তাছাড়া, HD audio এবং HD Video ও লক্ষ্য করা যায়।  Integrated Graphics এর মান বেশি হলে ভালো হয়।



Monitor (মনিটর):
এটাই কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট। মনিটরের জন্য ভালো ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে: Samsung, Philips, LG, Asus, HP, Fujitsu ইত্যাদি। মনিটর কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন:
LCD (Liquid Cristal Display) /LED (Light Emitting Diode) Monitor এর ক্ষেত্রে:

১. আপনার প্রয়োজন অনুসারে স্ক্রিন সাইজ সিলেক্ট করবেন। বর্তমানে অনেক মনিটরেই Built-in TV Tuner থাকে। একই সাথে কম্পিউটারের মনিটর এবং টিভির কাজ করবে এগুলো। TV Tuner না থাকলে প্রয়োজন হলে আপনি পৃথকভাবে TV Tuner কিনতে পারবেন।

২. LCD মনিটর গুলো স্কয়ার এবং ওয়াইড স্ক্রিন এই দুই ধরনের হয়। আপনার কজের প্রয়োজন অনুসারে আপনি তা select করবেন।

৩. LCD এবং LED মনিটর এর পার্থক্য হল: LED মনিটর হল উন্নত প্রকারের LCD মনিটর। তুলনামূলক ভাবে LED মনিটরে ভালো ছবি দেখা যায়। তাছাড়া, LED মনিটরে দেখতেও সাচ্ছন্দ্য বোধ হয়।

৪. কন্ট্রাস্ট রেশিও (Contrast Ratio) লক্ষ্য করবেন। এটি যত বেশি হবে, ছবির মান তত ভালো হবে, অর্থাৎ ছবি শার্প আসবে।

৫. Response Time কম হলে ভালো হয়।


RAM- Random Access Memory :

RAMও কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। RAMএর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে: Transcend, Twinmos ইত্যাদি। RAM কেনার সময় এগুলো খেয়াল রাখবেন:

১. RAM এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে কম্পিউটারের স্পিড বাড়বে। অর্থাৎ, 1 GB RAM এর চেয়ে 2 GB RAM এর স্পিড বেশি হবে।

২. RAM এর বাস ফ্রিকোয়েন্সি বেশি হলে RAM এর ক্ষমতা বাড়বে।

৩. RAM এর ধরন উন্নত হলে তা কম্পিউটারের গতি আরও বৃদ্ধি করবে। যেমন, DDR3 RAM সমপরিমাণের DDR2 RAM এর চেয়ে শক্তিশালী। তবে মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেমন হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে।



Hard Disk Drive (HDD) (হার্ডডিস্ক):

কম্পিউটারের তথ্য এতে জমা থাকে। এটি কম্পিউটারের Virtual RAM হিসেবেও কাজ করে। এর ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে, Samsung, Transcend ইত্যাদি। এটি কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য করবেন:

১. সাধারণভাবেই, হার্ডডিস্ক এর স্টোরেজ ক্ষমতা বেশি হলে বেশি তথ্য জমা রাখতে পারবেন। বাজারে ১৬০ GB থেকে শুরু করে ৩ TB হার্ডডিস্ক পাওয়া যায়।

২. হার্ডডিস্ক এর RPM (Revolutions Per Minute) বেশি হলে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট বেশি হবে।

৩. মেইনবোর্ডের পোর্ট S-ATA হলে হার্ডডিস্কও S-ATA ই কিনতে হবে।

৪. এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক এর ক্ষেত্রে, আপনার মেইনবোর্ড এ USB 3.0 থাকলে USB 3.0 হার্ডডিস্ক কেনাই ভালো। কেননা, কয়েক বছরের মধ্যেই USB 2.0 উধাও হয়ে USB 3.0 এর জায়গা নিবে। লক্ষণীয়: এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক স্হায়ী HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায় না, তবে ইন্টার্নাল HDD, এক্সটার্নাল HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায়।



Casing (কেসিং):

কেসিং হল Mainboard, HDD, ODD সাজিয়ে রাখার জন্য বক্স। কেসিং এর জন্য ব্র্যান্ড অতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে Mercury এবং Gigabyte  এর কেসিং গুলো ভালো হয়। কেসিং কেনার সময় নিচের বিষয়টি লক্ষ্য করবেন:

১. কেসিং এর দাম vary করে PSU (Power Supply Unit) এর জন্য। PSU যদি বেশি watt এর হয়, তবে PSU এর দাম বেড়ে যায়। ফলে কেসিং এর দাম বেড়ে যায়। আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী PSU select করবেন। যেমন, ভালো এবং বেশি পাওয়ারের এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ড, বড় স্ক্রিনের মনিটর ব্যবহার করলে বেশি পাওয়ার এর পাওয়ার সাপ্লাই লাগবে।



Optical Disk Drive (ODD) (অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ):

ODD হল সিডি/ডিভিডি প্লেয়ার/রাইটার। ODD এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Samsung, Asus, Lite-On ইত্যাদি। লক্ষ্য করুন:

১. বর্তমানে সিডি প্লেয়ার এবং ডিভিডি প্লেয়ার এর মূল্যে পার্থক্য খুবই কম। CD player, DVD play করতে পারেনা, কিন্তু DVD player, CD play করতে পারে।

২. আপনি চাইলে কয়েকশ টাকা বেশি দিয়ে Combo Drive অথবা DVD writer কিনতে পারেন। Combo drive হল সেইসব ODD যেগুলো CD Play, DVD play এবং  CD write করতে পারে। আর DVD writer দিয়ে আপনি CD play, DVD play, CD write, DVD write সবই করতে পারবেন।

৩. মেইনবোর্ড এর পোর্ট অনুসারে ODD কিনতে হবে। (অন্যথায় converter ব্যবহার করতে হবে)

৪. ODD এর speed বেশি হলে সিডি/ডিভিডি থেকে দ্রুত ডাটা রিড হবে এবং দ্রুত ডাটা রাইট হবে।



Graphics Card (গ্রাফিক্স কার্ড) বা AGP Card(Accelerated Graphics Port Card):

ভালো গেম খেলার  জন্য বা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কাজের জন্য ভালো গ্রাফিক্স কার্ড অত্যন্ত প্রয়োজন। গ্রাফিক্স কার্ডের মধ্যে ভালো ব্র্যান্ড হল:  Asus, Gigabyte, Sapphire  ইত্যাদি। এটি কেনার জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল করবেন।

১. V-RAM বেশি হলে ভালো গ্রাফিক্স পাবেন।

২. সাধারণ র‍্যাম এর মতই V-RAM এর টাইপ উন্নত হলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

৩. এছাড়াও, Clock rate, Memory Bus ইত্যাদি বিভিন্ন জিনিসের জন্যও গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতার পরিবর্তন হয়।

৪. আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট গেম এর প্রতি আকৃষ্ট হন অথবা নির্দিষ্ট কোন সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করেন, তবে সেই সফটওয়্যারের requirement অনুসারে নির্দিষ্ট চিপসেটের গ্রফিক্স কার্ড কিনবেন।
Key Board (কী-বোর্ড):

কী-বোর্ড কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুইটা ইনপুট ডিভাইস এর মধ্যে এটি একটি। কী-বোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Deluxe, Mercury ইত্যাদি। এটি কেনার সময় লক্ষ্য করবেন বাংলা অক্ষর রয়েছে কিনা। (Unijoy বা Bijoy লে আউট-এ লেখার জন্য অপরিহার্য)।

Mouse বা মাউস:

অপর গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল এটা। এর ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Mercury ইত্যাদি।

১. কত DPI (Dots Per Inch) লক্ষ্য করবেন। DPI বেশি হলে সূক্ষ্ণ ভাবে মাউস দিয়ে কাজ করতে পারবেন।

২. ধরতে সুবিধা হয়, এমন মাউস কিনবেন।



UPS (Uninterpretable Power Supply) ইউপিএস:

বাংলাদেশে ডেস্কটপ কম্পিউটারের জন্য UPS যে অপরিহার্য তা বলার বাইরে। UPS কেনার সময় এগুলো লক্ষ্য করবেন:

১. দুই ধরনের UPS পাওয়া যায়। Online UPS এবং Offline UPS। এদের মধ্যে পার্থক্য হল, বিদ্যুৎ চলে গেলে Online UPS on হতে কোন সময় নেয় না, কিন্তু Offline UPS সামান্য সময় নেয়। সম্ভবনা কম হলেও এই সামান্য সময়ের মধ্যে কম্পিউটারের পাওয়ার চলে গিয়ে রি-স্টার্ট হতে পারে।

২. আপনার চাহিদা অনুযায়ী UPS এর পাওয়ার select করবেন। মনিটরের স্ক্রিন বড় হলে, বেশি পাওয়ারের গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করলে, উন্নত প্রসেসর হলে বেশি পাওয়ারের UPS প্রয়োজন। দোকানে আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন বললে তারা সঠিক UPS দিতে পারবে।

৩. সাধারণত একটি UPS এর Back-up time ২০-২৫ মিনিট। এর চেয়ে বেশি Back-up time এর UPS কিনতে হলে মূল্য বেশি হবে।


TV- Tuner/ TV card:

কম্পিউটারের মনিটরকে একই সাথে টিভি দেখার কাজে ব্যবহার করতে প্রয়োজন। LCD/LED টিভির মূল্য বেশি বলে অনেকেই LCD monitor এবং TV card কিনে টিভি দেখার পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছেন। তবে টিভি দেখাই যদি হয় আপনার উদ্দেশ্য, তবে LCD/ LED TV monitor ই কিনুন। এতে ফলাফল ভালো পাবেন। TV card এর সুবিধা হল, এর মাধ্যমে আপনি শুধু টিভিই দেখতে পাবেন না, অনুষ্ঠানও রেকর্ড করে আপনার হার্ডডিস্ক এ জমা করে রাখতে পারবেন। TV tuner অবশ্যই মনিটরের রেজ্যুলেশন এর সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ হতে হবে। শপ এ আপনার মনিটরের রেজ্যুলেশন বা মডেল বললেই তারা সঠিক টিভি কার্ড বেছে দিতে পারবেন। TV card এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Avermedia, Real view, Gadmei ইত্যাদি।
Speaker বা স্পিকার:

কম্পিউটারের আরেকটি আউটপুট ডিভাইস। গানের প্রতি আপনার আসক্তি অনুযায়ী এটি কিনবেন। ২:১ এর স্পিকার হল মোট তিনটি স্পিকারের সমষ্টি, যার মধ্যে একটি বড় এবং অন্য দুইটি ছোট। বড়টি হল উফার (woofer) এবং ছোটটি হল সাব উফার (sub-woofer)। উফারটি ব্যাস সাউন্ড এবং সাব উফারটি ট্রেবল প্রদান করে। গানে আপনার ভালো আসক্তি থাকলে এক্সটার্নাল সাউন্ড কার্ড কিনতে পারেন। তবে বর্তমান প্রায় সব মেইনবোর্ড এই ৫:১ সাউন্ড কার্ড বিল্ট-ইন থাকে। ফলে আপনি ৫:১ স্পিকার ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আরও উন্নত সাউন্ডের জন্য ৭:২ স্পিকারও ব্যবহার করতে পারেন (এর জন্য ৭:২ সাউন্ড কার্ড লাগবে)। স্পিকারের জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল Creative, Microlab, Logitech ইত্যাদি।



আজকে এখানেই শেষ করছি।  পোস্টটা এত বড় হবে ভাবিনি।  এই পোস্টটা আপনাদের সামান্য কাজে লাগলেই আমার লেখা সার্থক হবে

(Web Hosting) প্রাথমিক ধারণা ও কিছু নির্ভরযোগ্য Free Web Hosting পরিচিতি

(Web Hosting) প্রাথমিক ধারণা ও কিছু নির্ভরযোগ্য  Free Web Hosting পরিচিতি
Shyamalsoft





আজ আমি আপনাদের ওয়েব হোস্টিং এর একটু প্রাথমিক ধারণা দিব ও কিছু নির্ভরযোগ্য ফ্রী ওয়েব হোস্টিং এর সাথে পরিচিত করে দিব।


প্রথমে জানা যাক ওয়েব হোস্টিং কি?

আমাদের ওয়েবসাইটকে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে সবার কাছে উপস্থাপিত করার একটা মাধ্যম। আমরা যেমন আমাদের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলি আমাদের কম্পিউটারে রাখি, ঠিক তেমনি আমাদের ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলি, ছবি, ডাটা যেখানে রাখলে পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে যেকেউ সেগুলি দেখতে ও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারবে এই ব্যবস্থাই হল ওয়েব হোস্টিং আর ঐ জিনিসটাকে বলে ওয়েব হোস্টিং সার্ভার। এটা ছাড়া আসলে কোন ওয়েবসাইট কল্পনাই করা যাই নাহ। তাই আমরা যারা ওয়েবসাইট নিয়া কাজ করি তাদের এই বিষয়ে ভাল জ্ঞান থাকা উচিত। সব থেকে বড় বেপার হল কোন জামেলা ছাড়া ওয়েব হোস্টিং সার্ভার সব সময়ে চালু থাকতে হবে।
 


প্রথমে জানা যাক ওয়েব হোস্টিং প্রধানত কত প্রকার হয়ঃ

১। ফ্রী ওয়েব হোস্টিং


২। শেয়ার ওয়েব হোস্টিং


৩। রিসেলার ওয়েব হোস্টিং


৪। ভার্চুয়াল ডেডিকেটেড ওয়েব হোস্টিং (যেটা আমরা ডেডিকেটেড ওয়েব হোস্টিং মনে করে ব্যবহার করি)


৫। ডেডিকেটেড ওয়েব হোস্টিং


৬। ম্যানেজড ওয়েব হোস্টিং (যেটা আমরা শেয়ার ওয়েব হোস্টিং মনে করে ব্যবহার করি)


৭। ক্লাউড ওয়েব হোস্টিং


এবং আর ও কিছু প্রকার আছে।



আজ শুধু ফ্রী ওয়েব হোস্টিং নিয়া আলোচনা করব। আশা করি বাকীগুলা নিয়ে আগামীতে বিস্তারিত আলোচনা করব।


-ফ্রী ওয়েব হোস্টিং-

সাধারনত বিজ্ঞাপন দ্বারা সমর্থিত সীমিত পরিষেবার সঙ্গে বিভিন্ন সংস্থা ফ্রী ওয়েব হোস্টিং প্রদান করে থাকে যা প্রদত্ত হোস্টিং তুলনায় প্রায়ই অনেক সীমাবদ্ধ। কিন্তু প্রদত্ত হোস্টিং প্রতি মাসে একটা ফী প্রদান করতে হয় যেটা আমাদের অনেকের জন্যই অনেকটা অসুবিধার। তাছাড়া অনেক সময়ে আমাদের ছোট খাটো কাজের জন্য ফ্রী ওয়েব হোস্টিং দরকার হয়। তাই আজ আমি আপনাদের কিছু নির্ভরযোগ্য ফ্রী ওয়েব হোস্টিং এর সাথে পরিচিত করে দিব।

ফ্রী ওয়েব হোস্টিং এর অসুবিধাগুলিঃ

১। বিজ্ঞাপন দ্বারা সমর্থিত।


২। সীমিত Disk Space।


৩। সীমিত Data Transfer।


৪। MySQL Databases নাই।


৫। পিএইচপি Support নাই।


৬। Web Mail (Email Accounts)/IMAP Support নাই।


৭। Autoinstaller (WordPress, Jooomla, osCommerce ইত্যাদি) নাই।


আজ আমি যে দুটি ফ্রী ওয়েব হোস্টিং এর সাথে আপনাদের পরিচিত করে দিব, সেগুলি উপরের সবগুলি অসুবিধা মুক্ত। আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।

১। iHosting24          (ফ্রী ম্যানেজড ওয়েব হোস্টিং)
 

-১.৫জিবি জায়গা আর সব থেকে বড় সুবিধাগুলি হল WordPress, Jooomla, osCommerce সহ প্রায় সকল Autoinstaller আছে।


২। 000webhost
 


 -১.৫জিবি জায়গা আর WordPress, Jooomla, osCommerce আছে বলে কিন্ত আমি install করতে পারি নাই।

৩। iHosting        (ফ্রী রিসেলার ওয়েব হোস্টিং)


-১০জিবি প্রতি ডোমেইন জায়গা, অনন্য প্রশাসক কন্ট্রোল প্যানেল, অনন্য ক্লায়েন্ট কন্ট্রোল প্যানেল, ডেস্ক সাহায্য, পেমেন্ট গেটওয়ে অটোমেশন, এবং আরো অনেক কিছু সহ রিসেলিং সুবিধা আছে আর সব থেকে বড় অসুবিধা হল ফ্রী ডোমেইন যেমন .tk হোস্টিং করা যাই না।


আশা করি iHosting24 নিয়ে আগামীতে সম্পূর্ণ কনফিগারেশন সহ আরও বিস্তারিত আলোচনা করব।

এই ফ্রী ওয়েব হোস্টিং গুলারর প্রধান প্রধান সুবিধাসমূহঃ

১। Disk Space ১০জিবি পর্যন্ত।


২। Data Transfer প্রতি মাস ১০০জিবি পর্যন্ত।


৩। Max Visitors প্রতি দিন ১০,০০০ পর্যন্ত।


৪। MySQL Databases আছে।


৫। পিএইচপি Support আছে।


৬। Web Mail (Email Accounts)/IMAP Support আছে।


৭। WordPress, Jooomla, osCommerce সহ প্রায় সকল Autoinstaller আছে।



বিঃদ্রঃ যেহেতু ফ্রী ওয়েব হোস্টিং এ কোন সমস্যা হলে প্রভাইডার থেকে তেমন একটা সহযোগিতা পাওয়া যাই নাহ বললেই চলে, তাই বাণিজ্যিক ওয়েবসাইটের জন্য ফ্রী ওয়েব হোস্টিং ব্যবহার না করাই উত্তম। আজ এই পর্যন্তই, সবাইকে ধন্যবাদ আর কোন ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।

আপনাদের আনুপ্রেরনা পেলে আরও বিভিন্ন বিষয়ে লেখার ইচ্ছা আছে আগামীতে। আশা করি সাথে থাকবেন।


অ্যালার্ম/গোপন ফোনকল স্পর্শেই

অ্যালার্ম/গোপন ফোনকল স্পর্শেই
Shyamalsoft

 অ্যালার্ম/গোপন ফোনকল স্পর্শেই

 

আপনার মোবাইল কেউ স্পর্শ করলেই অ্যালার্ম অথবা গোপন ফোনকল দিয়ে এই app টি আপনাকে সতর্ক করে দেবে। 
এটি হচ্ছে motion and sound alarm android app.
 
এই অ্যাপ হল শব্দ ও নড়াচড়া এ সংবেদনশীল। আপনি দুই ধরনের মোড সিলেক্ট করতে পারবেন । সাউন্ড অথবা মোশন। যদি সাউন্ড দেন তাহলে শব্দে অ্যালার্ম বেজে উঠবে । আর মোশন দিলে নড়াচড়ায় অ্যালার্ম বাজবে । আপনি উভয় সিলেক্ট করে অ্যালার্ম দিতে পারবেন । এবার কেউ হাত দিলে অ্যালার্ম বাজবে অথবা সিলেক্ট করে দেওয়া নাম্বার এ গোপন কল চলে যাবে সেটা আপনি ঠিক করতে পারবেন ।আপনি পাসওয়ার্ড ও দিতে পারেন । যদি অ্যালার্ম বাজতে থাকে তাহলে disarm এ ক্লিক করলেই চলবে না পাসওয়ার্ড দিতে হবে। মোবাইল যদি অফ ও করে দেন তাও এটা চলবে । অন্য কেউ বুঝতেই পারবে না ।



mediafire download link: 



কিভাবে আপনার কম্পিউটার এর হার্ড ডিস্ক লুকিয়ে রাখবেন।

কিভাবে আপনার কম্পিউটার এর হার্ড ডিস্ক লুকিয়ে রাখবেন।
তো শুরু করা জাঁক কিভাবে আপনার কম্পিউটার এর হার্ড ডিস্ক লুকিয়ে রাখবেন। 

তো যা হোক বিষয়টি হল এই রকমঃ প্রথমে রান এ গিয়ে লিখতে হবে gpedit.msc । তবে আপনার অপারেটিং সিস্টেম যদি হয় উইন্ডোজ সেভেন তাহলে RUN (রান) খুজে পেতে সমস্যা হতে পারে।

এক্ষেত্রে আপনি উইন্ডো কী চেপে R বাটন চাপুন, তাহলে রান চলে আসবে। এবার উপরের অই লেখাটি অর্থাৎ gpedit.msc লিখে এন্টার দিন।



gpedit.msc লিখের এন্টার দিলে নিচের চিত্রের ন্যায় মেনু আসবে।


এবার Administrative Templates এ ক্লিক করুন। এবং ডানপাশের Windows Components এ ক্লিক করে Windows Explorer এ ক্লিক করতে হবে তাহলে নিচের চিত্রের ন্যায় কনফিগারেশন বক্স পাওয়া যাবে।



এবার Hide these specified drives in My Computer লেখার উপরে ক্লিক করুন। এবং Restric all deives বা পছন্দমত ড্রাইভ নির্বাচন করে Apply এবং Ok করুন ।




আবার উক্ত লুকানো ড্রাইভ ফিরে পেতে একইভাবে Setting ট্যাবে থেকে Not Configure অপশন বাটন নির্বাচন করে Ok করলেই হবে। হার্ডডিক্স লুকানোর পুর্বেঃ



হার্ডডিক্স লুকানোর পরেঃ 




Android Secret Dial Codes List ......জেনে নিন কাজে দিবে 200%

Android Secret Dial Codes List ......জেনে নিন  কাজে দিবে 200%
Shyamalsoft


01. *#*#4636#*#* = Phone Information (allows you to change the SMS service centre number and more)

02. *2767*3855# = Factory Reset Your Device.

03. *#*#34971539#*#* = Give full information about Camera.

04. *#*#7594#*#* = you can change the power button behavior or Enables direct power off.

05. *#*#273283*255*663282*#*#* = for a fast backup all media files or data.

06. *#*#197328640#*#* = Enabling your test mode for service activity.

07. *#*#232339#*#* or *#*#526#*#* or *#*#528#*#* = Wireless LAN Tests

08. *#*#232338#*#* = For Show Wi-Fi Mac-address

09. *#*#1472365#*#* = for a quick GPS test

10. *#*#1575#*#* = A Different type GPS test

11. *#*#0283#*#* = Packet Loopback test

12. *#*#0*#*#* = LCD display test

13. *#*#0673#*#* or *#*#0289#*#* = Audio test

14. *#*#0842#*#* = Vibration and Backlight test

15. *#*#2663#*#* = Displays touch-screen version

16. *#*#2664#*#* = Touch-Screen test

17. *#*#0588#*#* = Proximity sensor test

18. *#*#3264#*#* = Ram version

19. *#*#232331#*#* = Bluetooth test

20. *#*#7262626#*#* = Field test

21. *#*#8255#*#* = For Google Talk service monitoring

22. *#*#4986*2650468#*#* = PDA, Phone, Hardware, RF Call Date firmware info

23. *#*#1234#*#* = PDA and Phone firmware info

24. *#*#1111#*#* = FTA Software version

25. *#*#2222#*#* = FTA Hardware version

26. *#*#44336#*#* = Displays Build time and change list number

27. *#06# = Displays IMEI number

28. *#*#8351#*#* = Enables voice dialing logging mode

29. *#*#8350#*#* = Disables voice dialing logging mode

30. **05***# = Execute from Emergency dial screen to unlock PUK code



Kaspersky Internet Security 2014 Trial Resetter

Kaspersky Internet Security 2014 Trial Resetter
Shyamalsoft





Kaspersky Internet Security সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার প্রয়োজন নেই। তারপরও নতুনদের জন্য বলছি। র‌্যাঙ্কিং এর দিক থেকে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম। তবে এক নম্বরে থাকা BitDefender ব্যবহার অনেকটা ঝামেলা জনক। তার উপর তার ইনস্টলেশন ফাইল ও আপডেট ফাইল সাইজ অনেক বড় হয়। আবার ইনস্টল করতে Internet সংযোগ দরকার। কম্পিউটারও অনেক স্লো করে ফেলে। তাই সবদিক বিবেচনায় Kaspersky ই আমার কাছে সেরা।

যাক, আমাদের পক্ষে এন্টিভাইরাস টি কিনে ব্যবহার করা অনেকের জন্য কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আবার ফ্রি লাইসেন্স পাওয়াও মুশকিল। তাই আমি আজ কাসপারস্কির ট্রায়াল রিসেটারটি সবার সাথে শেয়ার করছি।
প্রথমেই বলে রাখি, আপনার এন্টিভাইরাস একে Hack Tool হিসেবে চিহ্নিত করবে। তবে আমি যতদূর জানি এটি ভাইরাস নয়। যারা কাসপারস্কি ব্যবহার করতে চান, তারা কাসপারস্কির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে ট্রায়াল ভার্শন উপভোগ করুন ত্রিশ দিন পর্যন্ত। ত্রিশ দিন শেষে Trial Resetter ব্যবহার করে আরো ত্রিশ দিনের মেয়াদ বাড়িয়ে নিন। এভাবে যতদিন ইচ্ছা ব্যবহার করতে পারেন।

ট্রায়াল রিসেটার টি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন:

DOWNLOAD 


ট্রায়াল রিসেট করতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন:

প্রথমে কাসপারস্কি’র Setting এ গিয়ে Self Defense অফ করে দিন।






 তারপর ট্রাই আইকন থেকে কাসপারস্কি Exit করুন


 এবার ডাউনলোডকৃত Rar File টি এক্সট্রাক্ট করুন। তার ভেতর আরেকটি Rar ফাইল পাবেন সেটিও এক্সট্রাক্ট করুন







 এবার ট্রায়াল রিসেটারটিতে রাইট বাটন ক্লিক করে Ran as administrator এ ক্লিক করুন

Confirmation dialogue box আসলে কনফার্ম করুন। এবার আপনার পিসি অটোমেটিক রিস্টার্ট নিবে। পুনরায় পিসি ওপেন হলে দেখতে পাবেন ত্রিশ দিনের ট্রায়াল রিসেট হয়ে গেছে


 
 সবাইকে ধন্যবাদ।